29 C
ঢাকা, বাংলাদেশ
রাত ৩:৫৪ | ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ খ্রিস্টাব্দ | ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ বঙ্গাব্দ
গ্রীন পেইজ
বিশ্ব ধরিত্রী দিবস – ২০২৪
আন্তর্জাতিক দিবস আন্তর্জাতিক পরিবেশ পরিবেশ বিশ্লেষন রহমান মাহফুজ

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস – ২০২৪

বিশ্ব ধরিত্রী দিবস – ২০২৪

রহমান মাহফুজ, প্রকৌশলী, পরিবেশ কর্মী, পরিবেশ এবং পরিবেশ অর্থনৈতিক কলামিষ্ট, সংগঠক এবং সমাজসেবী।

আজ ২২ এপ্রিল, বিশ্ব ধরিত্রী দিবস। ১৯৭০ সাল হতে প্রতি বছর ২২ এপ্রিল, ধরিত্রী দিবস হিসাবে পালন করা হচ্ছে।

এবার ধরিত্রী দিবসটি এমন এক সময় পালিত হচ্ছে যখন আমাদের দেশসহ পুরো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় তীব্র তাপদাহ চলছে। আন্তর্জাতিকভাবে বিশ্ব পরিবেশ রক্ষায় বিশ্ববাসীকে সচেতন করার নিমিত্তে EARTHDAY.ORG নেতৃত্বে বিভিন্ন কর্মসূচীর মাধ্যমে এ দিবসটি পালন করা হচ্ছে।

EARTHDAY.ORG কর্তৃক মানব ও গ্রহস্বাস্থ্যের স্বার্থে প্লাস্টিক বন্ধ করার নিমিত্তে এবারের বিশ্ব ধরিত্রী দিবসের জন্য প্রতিপ্রাদ্যটি নির্বাচন করা হয়েছে: গ্রহ বনাম প্লাস্টিকস (Planet vs. Plastics), যা আগামী একবছর পর্যন্ত বলবত থাকবে।

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে প্রকট পরিবেশগত সমস্যাগুলির মধ্যে একটি হল প্লাস্টিক দূষণ৷ জলে-স্থলে, পাহাড়ে-জঙ্গলে, সমূদ্র তলে, এমনকি এন্টার্টিকার বরফ খন্ড এবং পর্বত শৃঙ্গ আজ প্লাষ্টিক দূষণে বিপর্যস্থ। অপচনশীল প্লাস্টিক দূষণের ফলে বিশ্ব পরিবেশ আজ মারত্বকভাবে হুমকীর মূখে পড়েছে।



দৈনন্দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় ব্যবহার্য দ্রব্যের মোড়কে প্রতিদিনই পলিথিন এবং প্লাস্টিক ব্যবহার করা হচ্ছে। দ্রব্যগুলি ব্যবহারের পর বর্জ্য হিসাবে পলিথিন এবং প্লাস্টিক এর মোড়কগুলি ড্রেন, রাস্তা-ঘাট, মাঠে-ময়দানে, নদী-নালা, খালবিল এবং ফসলের মাঠে ফেলা হচ্ছে।ফলে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।

পলিথিন ব্যাগ খুবই সহজ লভ্য হওয়ার কারণে শহর এলাকায় তরিতরকারির খোসা, মাছের অপ্রয়োজনীয় অংশ, খাবারের উচ্ছিষ্টাদি এবং বাসা-বাড়ির ময়লা আবর্জনাদি পলিথিন ব্যাগে ভরার পর সেগুলো কোন ডাস্টবিনে অথবা রাস্তার পাশে ফেলা হয়।

বর্তমান পৃথিবীতে দ্রুত বর্ধনশীল ফ্যাশন শিল্প বার্ষিক ১০০ বিলিয়ন গার্মেন্টস উৎপাদন করে। অত্যধিক উৎপাদন এবং অতিরিক্ত ব্যবহার এ শিল্পকে দ্রুত বর্ধনশীল শিল্পে রূপান্তরিত করেছে।

মানবজাতি এখন ১৫ বছর আগের তুলনায় ৬০% বেশি পোশাক কেনে, কারণ সময়ের সাথে ফ্যাশনের দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে এবয় পোষাক পূর্ণ ব্ব্যবহার না করে নতুন নতুন ফ্যাশনের পোষাক কিনছে। প্রতিটি পোষাক ক্রেতা পর্যন্ত যত্নসহকারে পোঁছে দেওয়া পর্যন্ত ফিট (Fit)রাখতে একবার ব্যবহার যোগ্য বিভিন্ন প্রকারের প্লাষ্টিক পণ্য ব্যবহৃত হয়।

পলিথিন এবং প্লাস্টিক বর্জ্য মাটিতে ফেলার দরুন মাটি যেমন তার উর্বরতা হারাচ্ছে তেমন তার মৌলিকত্ব হারাচ্ছে, ড্রেন, নদী-নালা, খাল-বিলে ফেলার দরুন ড্রেনগুলি ময়লা পানি নিষ্কাশনে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং নদী-নালা এবং খালবিলগুলি মাছ চাষে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

এ সমস্ত পলিথিন ও প্লাস্টিক ব্যাগ ও বোতল এর শেষ গন্তব্যস্থল সাগর এবং মহাসাগর। গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি বছর সমুদ্রে ৮০ লক্ষ্য টন প্লাষ্টিক সমুদ্রে জমা হচ্ছে। এ হারে ব্যবহৃত প্লাস্টিক সমুদ্রে জমা হতে থাকলে ২০৫০ সালের মধ্যে সমুদ্রে মাছের সংখ্যার চেয়ে প্লাস্টিক/পলিথিনের সংখ্যা অধিক হবে।

এসব প্লাস্টিক/পলিথিন জলজ প্রাণীরা অনেক সময় খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করে বা খাদ্যের সাথে তাদের পাকস্থলিতে প্রবেশ করে যা হজম না হয়ে জলজ প্রাণীর মৃত্যু ঘটায়। আবার এগুলি পানিতে ভেসে থাকে বা অর্ধ বা পূর্ণ নিমজ্জিত হয়। ফলে সূর্য রশ্মি পানির ভিতর প্রবেশে বাঁধা সৃষ্টি করে। ইহাতে সমুদ্র উদ্ভিদ উৎপাদনে বাঁধা প্রাপ্ত হয়। এতে জলজ প্রাণীর খাদ্রাভাব হয়।

শতাব্দী পর শতাব্দী ধরে এগুলো পানিতে থাকার ফলে ভেঙ্গে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কণায় পরিনত হয় যাকে মাক্রোপ্লাস্টিক (Microplastic) বলা হয়। মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণীর খাদ্রের সাথে তাদের দেহে প্রবেশ করে যা মাছ ও সামুদ্রিক লবণের সাথে মানব দেহে প্রবেশ করে ক্যানসারসহ মানবদেহে মারাত্বক সব রোগের সৃষ্টি করে।

ইহা ছাড়াও প্লাস্টিক দ্রব্যাদি পোড়ানোর ফলে বায়ুতে অধিক হারে মাইক্রোপ্লাস্টিক ছড়িয়ে পড়ে যা শ্বাস-প্রস্বাসের সময় মানবদেহে প্রবেশ করে।

সুতরাং খাদ্যের সাথে, শ্বাস-প্রস্বাসের সাথে মানবদেহে মাইক্রোপ্লাস্টিক প্রবেশ করে মানবদেহে মারাত্বক স্বাস্থযুঁকি সৃস্টি করে।



তাই মানব জাতি ও গ্রহস্বাস্থ্যের স্বার্থে প্লাস্টিক বন্ধ করে আগামী প্রজন্মের জন্য একটি প্লাস্টিক-মুক্ত ভবিষ্যত গড়ে তোলার চূড়ান্ত লক্ষ্যই এবারের প্রতিবাদ্যটি নির্বাচন করা হয়েছে।

২০৪০ সালের মধ্যে প্লাস্টিক এর উৎপাদন ৬০% হ্রাসের দাবিতে একটি অটল প্রতিশ্রুতিতে EARTHDAY.ORG এর আহ্বান জানানোর জন্যই মূলত এবারের প্রতিপ্রাদ্যের মূল লক্ষ্য।

২০৪০ সালের মধ্যে ৬০% হ্রাস অর্জনের জন্য, EARTHDAY.ORG-এর লক্ষ্যগুলি হল:

  • প্লাস্টিকের দ্বারা মানুষ, প্রাণী এবং সমস্ত জীববৈচিত্র্যের স্বাস্থ্যের ক্ষতি সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনতা প্রচার করা এবং এর স্বাস্থ্যগত প্রভাবগুলিসহ আরও গবেষণা চালানোর দাবি করা। জনসাধারণের কাছে এর প্রভাব সম্পর্কিত যে কোনও এবং সমস্ত তথ্য প্রকাশ করা;
  • দ্রুত ২০৩০ সালের মধ্যে সমস্ত একক ব্যবহারের প্লাস্টিক বন্ধ করে দেওয়া এবং ২০২৪ সালে প্লাস্টিক দূষণ সংক্রান্ত জাতিসংঘের প্লাস্টিক বর্জন সংক্রান্ত প্লাস্টিক পেজ আইট (Phase out) চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি অর্জন করা;
  • দ্রুত ফ্যাশন শিল্পে প্লাস্টিক এর ব্যবহার হ্রাস করে এর দ্বারা সৃষ্পস্ট প্লাস্টিক দূর্যোগের অবসান ঘটানো এবং
  • প্লাস্টিক-মুক্ত বিশ্ব গড়তে উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং উপকরণগুলিতে বিনিয়োগ।

ক্যাথলিন রজার্স, EARTHDAY.ORG-এর প্রেসিডেন্ট বলেন যে, “পরিবেশ শব্দের অর্থ যা আপনাকে ঘিরে আছে তাই পরিবেশ।এখন প্লাস্টিক আমাদের চারপাশে চেয়ে গেছে।

আমরা নিজেরাই পণ্য হয়ে গেছি- এটি আমাদের রক্তের প্রবাহের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়, আমাদের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলির সাথে লেগে থাকে এবং এটির সাথে ক্যান্সার ও জটিল রোগের কারণ হিসাবে পরিচিত ভারী ধাতু (Heavy Matels e.g. Pb, As, Hg, Cd, Zn, Ag, etc.) বহন করে।

এখন এই পণ্যটি অন্য কিছু হয়ে উঠেছে এবং আমাদের স্বাস্থ্য ও অন্যান্য সমস্ত জীবন্ত প্রাণীর স্বাস্থ্য ভারসাম্যের মধ্যে স্থির রয়েছে। প্ল্যানেট বনাম প্লাস্টিক প্রচারাভিযান হল অস্ত্রের আহ্বান, একটি দাবি যে আমরা এখনই প্লাস্টিকের দুর্যোগের অবসান ঘটাতে এবং আমাদের গ্রহের প্রতিটি জীবের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে কাজ করি।”

প্লাস্টিক একটি পরিবেশগত সমস্যা যা মারাত্বকভাবে  প্রসারিত হচ্ছে; ইহা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো উদ্বেগজনক হিসাবে মানব স্বাস্থ্যের জন্য গুরুতর হুমকি সৃষ্টি করেছে।

প্লাস্টিক ভেঙ্গে মাইক্রোপ্লাস্টিকে পরিণত হওয়ার সাথে সাথে তারা বিষাক্ত রাসায়নিকগুলি আমাদের খাদ্য এবং জলের উৎসগুলিতে ছড়িয়ে দেয় এবং আমরা যে বায়ু শ্বাস নিই তার মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়।

প্লাস্টিক উৎপাদন এখন প্রতি বছর ৩৮০ মিলিয়ন টনে বেড়েছে। পুরো ২০ শতকের তুলনায় গত দশ বছরে বেশি প্লাস্টিক উৎপাদিত হয়েছে এবং শিল্পটি ভবিষ্যতে বিস্ফোরকভাবে বৃদ্ধির পরিকল্পনায় রয়েছে।

ডেনিস হেয়েস, EARTHDAY.ORG-এর চেয়ার ইমেরিটাস বলেছেন “এই সমস্ত প্লাস্টিক একটি পেট্রোকেমিক্যাল পণ্যে হতে উৎপাদিত হয়। ইহা হতে বিষাক্ত গ্যাস নির্গমন হয় এবং এর অবশিষ্টাংশ চারদিকে ছিটকে পড়ে পরিবেশ দূষণ করে ও অধিক বিস্ফোরণে অস্বাভাবিক শব্দ দূষন হয়৷ প্লাস্টিক দূষণকারী বস্তুগুলি উৎপাদিত হয় সর্বদা দরিদ্রতম মানুষের আশেপাশে এবং দরিদ্র মানুষ দ্বারা।

কিছু প্লাস্টিক আছে যেগুলি দহন হলে প্রাণঘাতী হয়; অন্যান্য প্লাস্টিক হরমোন-বিঘ্নিত রাসায়নিক দ্রব্যাদি প্রেরণ করে এবং প্লাস্টিক পাখিরা খাদ্য হিসাবে ব্যবহার করে ও সমুদ্রের বিদ্যমান জীবনকে শ্বাসরোধ করতে পারে। তাদের জীবনচক্রের প্রতিটি পর্যায়ে, তেলের কূপ থেকে শহরের ডাম্প পর্যন্ত, প্লাস্টিক একটি বিপজ্জনক ক্ষতিকারক।”

গত বছর বিশ্বব্যাপী ৫০০ বিলিয়ন প্লাস্টিকের ব্যাগ-প্রতি মিনিটে এক মিলিয়ন ব্যাগ-উৎপাদিত হয়েছিল। অনেক প্লাস্টিকের ব্যাগ মাত্র একবার ব্যবহৃত হয়, তারপরে শতাব্দীর পর শতাব্দী অপচনশীল থেকে পরিবেশকে দূষিত করে রাখে। এমনকি প্লাস্টিক বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পরেও, তারা মাইক্রোপ্লাস্টিক হিসাবে থেকে যায়, গ্রহের জীবনের প্রতিটি কুলুঙ্গিতে ছড়িয়ে থাকে ক্ষুদ্র কণা হিসাবে।



মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গত বছর ১০০ বিলিয়ন প্লাস্টিকের পানীয়ের বোতল বিক্রি হয়েছিল। এটি জনসংখ্যা প্রতি ৩০০ বোতলের বেশি। তাদের মধ্যে কয়েকটি পার্ক বেঞ্চে রূপান্তরিত হবে; এগুলির একটিও নতুন প্লাস্টিকের বোতল তৈরি করা হবে না এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সমস্ত প্লাস্টিকের ৯৫% মোটেই পুনর্ব্যবহৃত হয় না।

এমনকি পুনর্ব্যবহারযোগ্য ৫% প্লাস্টিক নিকৃষ্ট পণ্যের জন্য “ডাউনসাইক্লিং” বা “পুনর্ব্যবহার” করার জন্য দরিদ্র দেশগুলিতে পাঠানো হয়, যার ফলে প্লাস্টিকের কাঁচা মালের চাহিদা যুক্তরাষ্ট্রে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

প্লাস্টিকের কথা ভাবলে মানুষ খুব কমই পানির কথা ভাবে। কিন্তু একটি প্লাস্টিকের পানির বোতল তৈরি করতে বোতলটিতে যতটা পানি থাকে তার ছয়গুণ বেশি পানি লাগে।

EARTHDAY.ORG গ্লোবাল প্লাস্টিক চুক্তিতে ২০৩০ সালের মধ্যে প্লাস্টিক দূষণ সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক আলোচনাকারী কমিটি (INC) এর কাছে একক-ব্যবহারের প্লাস্টিক উৎপাদন বন্ধ করার আদেশ দাবি করেছে৷

কারণ, প্লাস্টিক মানবতা এবং সমস্ত জীবন্ত প্রাণীর জন্য একটি বিপদ, পৃথিবীতে জীবনের সূক্ষ্ম ভারসাম্যকে ব্যাহত করছে।

তাই, সমস্ত একক ব্যবহারের প্লাস্টিক দ্রুত বন্ধ করতে হবে,েএর জন্য জরুরীভাবে প্লাস্টিক দূষণের উপর জাতিসংঘের একটি শক্তিশালী চুক্তির জন্য চাপ দিতে হবে এবং দ্রুত ফ্যাশন শিল্পে প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে এবং প্লাস্টিক-মুক্ত বিশ্ব গড়তে উদ্ভাবনী প্রযুক্তি ও উপকরণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি করতে হবে।

প।লাস্টিকের ব্যবহার হ্রাসে ব্যক্তিগতভাবে প্রত্যেকে নিন্মবর্ত নিয়ম কানুন অনুসরণ করতে পারে:-

  • ক) একবার ব্যবহারযোগ্য পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার না করে পাট, কাঁপড় বা পচনশীল বস্তুদ্বারা তৈরী বাজারের ব্যাগ বা মোটা পলিথিন বা প্লাস্টিকের ব্যাগ (যা একাধিক বার ব্যবহার্ যোগ্য) করা। একবারে সম্ভব না হলেব্যিবহার সীমিত করা।
  • খ) একবার ব্যবহার যোগ্য প্লাস্টিক বোতল ব্যবহার না করা এবং এর বীরুদ্ধে জনমত, আন্দোলন গড়ে তোলা।
  • গ) যত্রতত্র ব্যবহৃত পলিথিন, প্লাস্টিক বোতল না পেলে পূণ:ব্যবহারের সংগ্রহকারীদের নিকট সরবরাহের ব্যবস্থা করা।
  • ঘ) ফ্রাশণ সচেতনা বা ফ্যাশন প্রিয়তা পরিহার করে পোষাক ক্রয় হ্রাস করা এবং ক্রয়কৃত পোষাক বার বার ব্যবহার করার মানসিকতা তৈরী করা, ইত্যাদি।
“Green Page” কে সহযোগিতার আহ্বান

সম্পর্কিত পোস্ট

Green Page | Only One Environment News Portal in Bangladesh
Bangladeshi News, International News, Environmental News, Bangla News, Latest News, Special News, Sports News, All Bangladesh Local News and Every Situation of the world are available in this Bangla News Website.

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই স্কিপ করতে পারেন। গ্রহন বিস্তারিত