26 C
ঢাকা, বাংলাদেশ
রাত ৩:৪২ | ১৩ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ বঙ্গাব্দ
গ্রীন পেইজ
পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করা হবে: সাবের হোসেন চৌধুরী
পরিবেশ গবেষণা

পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করা হবে: সাবের হোসেন চৌধুরী

পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করা হবে: সাবের হোসেন চৌধুরী

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ‘আমরা চাই, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় যেন এক নম্বর হয়।’

এজন্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ডে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠা করা হবে বলেও জানান তিনি। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়িত্ব পালনে কোনও বিতর্ক সৃষ্টি বা তদবির গ্রহণযোগ্য হবে না বলেও হুঁশিয়ারি করেন তিনি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়ে টানা চতুর্থবার সরকার গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। নতুন মন্ত্রিসভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন সাবের হোসেন চৌধুরী।

রবিবার মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং আওতাধীন দফতর বা সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে মন্ত্রণালয়ের কর্মকাণ্ড ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে মতবিনিময় সভা করেন তিনি।

মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদের সভাপতিত্বে অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ড. ফাহমিদা খানম, পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ এবং বন অধিদফতরের প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।



মন্ত্রী সকাল ৯টায় মন্ত্রণালয়ে তার অফিস কক্ষে আসেন এবং সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলাপ করেন। পরে আনুষ্ঠানিক সভায় ১০০ দিনের কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্তির জন্য কর্মকর্তাদের বিভিন্ন বিষয়ে নির্দেশনা প্রদান করেন। সভার আগে পরিবেশ অধিদফতর, বন অধিদফতর, বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন করপোরেশন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল হারবেরিয়াম, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট এবং বাংলাদেশ রাবার বোর্ডের প্রধানসহ বিভিন্ন সংস্থা ও সমিতির নেতারা মন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

পরে মতবিনিময় সভায় সাংবাদিক ও কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন অগ্রাধিকার মূলক কর্মকাণ্ড অন্তর্ভুক্ত করে ১০০ দিনের কর্মপরিকল্পনা করে বাস্তবায়ন করা হবে। বায়ুদূষণ, শব্দদূষণ, পানিদূষণ, প্লাস্টিক-পলিথিন দূষণ এবং পাহাড় কর্তন রোধে স্টেক হোল্ডারদের পরামর্শ গ্রহণ করে সমাধানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহার এবং মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যান অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা হবে।

তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন, বন দখল রোধে আইনের যথাযথ প্রয়োগ করা হবে। আন্তর্জাতিক অর্থ ছাড়ের চেষ্টা করা হবে। গণমাধ্যমকে সার্বিক সহায়তা করা হবে, মিডিয়ার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবো।

এছাড়াও, পরিবেশ দূষণ রোধে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দফতরগুলোর সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রয়োজন তাই অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করবো।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘পরিবেশ, বন এবং জলবায়ু টেকসই উন্নয়নের জন্য জরুরি। প্রধানমন্ত্রী গুরুত্বপূর্ণ এই দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন। পরিবেশ মানে শুধু জলবায়ু সম্মেলনে গিয়ে আন্তর্জাতিক দর কষাকষি না। সব মিলিয়েই কাজ করতে হবে।’

“Green Page” কে সহযোগিতার আহ্বান

সম্পর্কিত পোস্ট

Green Page | Only One Environment News Portal in Bangladesh
Bangladeshi News, International News, Environmental News, Bangla News, Latest News, Special News, Sports News, All Bangladesh Local News and Every Situation of the world are available in this Bangla News Website.

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই স্কিপ করতে পারেন। গ্রহন বিস্তারিত