প্রাকৃতিক পরিবেশ উপভোগ আর অবলোকনের স্থান গুলেতে জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যটকদের স্থান ত্যাগ করতে নির্দেশ দিয়েছে প্রশাসন। যে সকল স্থানে পর্যপকদের বেশি ভিড় সে সকল স্থানে ভিড় না জমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সরকার।এরই মধ্যে দেশী-বিদেশী অনেক ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে। সব মিলে করোনার প্রভাব খুব ভালোভাবেই পড়েছে পর্যটন কেন্দ্রগুলোর উপরে।
গতকাল বুধবার করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কায় চট্টগ্রাম নগরের পতেঙ্গা সমুদ্রসৈকতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ভিড় না করার জন্য নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশ। অন্যদিকে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতেও জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে সূর্য উদয় ও অস্ত যাবার দৃশ্য অবলোকবন করার জন্য যেখানে প্রতিদনি হাজির হন হাজার হাজার পর্যটন সেখানেও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
করোনার থাবার মধ্যে পড়ে এরই মধ্যে ক্ষতি হয়েছে অনেক পরিমাণ। যে ক্ষতি পোষাতে হয়তো অনেকটা সময় লেগে যাবে। কিন্তু করোনার কারণে যে সকল মানুষ প্রাণ হারিয়েছে সেই ক্ষতি আর কোনো দিন পেষানো সম্ভব হবে না।
করোনাভাইরাস থেকে নিজেদের রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সরকারের পাশাপাশি নিজেদের পক্ষ থেকেও সচেতন থাকতে হবে। সরকারী নির্দেশনা অনুযায়ী চলতে হবে। সরকার সেকল বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সে সকল বিষয়ের সাথে সবার একমত পোষন করে কাজ করতে হবে।