প্রাকৃতিক পরিবেশ আর পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে কমে এসেছে বিদেশী পর্যটকদের সংখ্যা। পূর্বের তুলনায় এই সংখ্যা কমে এসেছে প্রায় অর্ধেকের নিচে। ফলে প্রভাব পড়েছে অর্থনীতির উপর। শুধু যে বাংলাদেশে এটা বলা ঠিক হবে না। কারণ বিশ্বের সকল পর্যটন কেন্দ্রেরই এমন অবস্থা বিরাজ করছে।
প্রতিমাসে অথবা প্রতিদিন যেপরিমাণে পর্যটকরা যাতায়াত করতো তার উপরে অর্থনীতির একটি বিশাল অংশ দাড়িয়ে ছিলো। বর্তমানে করোনা ভাইরাসের কারণে এই অবস্থা বিরাজ করছে।
বিশ্ব আজ করোনার আতঙ্কে নিরব হয়ে গিয়েছে। কখন কিভাবে কোথায় করোনা জেগে ওঠে সেটা বলা মুশকিল হয়ে পড়েছে। তাই এক দেশে থেকে অন্য দেশে যাওযার ক্ষেত্রে বেশ সতর্কতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
এই বিভাগের আরো খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন
দেশের আবাসিক হোটেল, অনাবাসিক হোটেল, রেস্টুরেন্ট, ট্যুরিজমগুলোর অবস্থা এখন অনেকটা খারাপে। পর্যটন কেন্দ্রগুলোকে ঘিরে পর্যটকদের মাধ্যমেই এই সকল খাতগুলো টিকে থাকে। কিন্তু করোনার এই আক্রমণ বৈশ্বিকভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে। ফলে উল্লেখিত খাতসহ প্রায় সকল খাতেই দেখা দিয়েছে অর্থনৈতিক ক্ষতির আশংখা। ইতিমধ্যে অনেক ক্ষতিও হয়েছে। এই ক্ষতির পরিমাণ কোথায় গিয়ে পৌঁছাবে আর কতদিনে তা থেকে নিস্তার পাওয়ার যাবে এটাই এখন ভাবার বিষয়।
করোনার বিষয়টি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত প্রাকৃতিক পরিবেশ আর পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে হয়তো অর্থনৈতিক চাকা সচল হবে না।