রাজধানীর কামরাঙ্গীচরের খোলামোড়া এলাকায় নদীতীরে সীমানা পিলার স্থাপনের নির্মাণকাজ পরিদর্শনকালে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আবদুস সামাদ বলেন, ‘নদীতীরের অবৈধ স্থাপনা অপসারণ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।নদীতীরের পলিথিন বর্জ্য উত্তোলনে গ্র্যাব ড্রেজার সংগ্রহ করা হবে। নদীদূষণ রোধে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হবে। ঢাকা শহরের খালগুলো উদ্ধারে কাজ করব।’
কামরাঙ্গীচরের খোলামোড়া এলাকায় নদীতীরে সীমানা পিলার স্থাপনের নির্মাণকাজ পরিদর্শনকালে গতকাল তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি নদীতীরের দখল ও দূষণরোধ, বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। এক্ষেত্রে তিনি স্বেচ্ছাসেবক সংগঠনগুলোকে বিআইডব্লিউটিএ এবং নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগের পরামর্শ দেন।
সচিব বলেন, ‘নদী সীমানা পিলার স্থাপন, ওয়াকওয়ে ও কি-ওয়াল নির্মাণকাজ শুরু হয়েছে। নদী ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে প্রশস্ত করা হবে, উন্মুক্ত স্থানে বনায়ন করা হবে। বায়ুদূষণ রোধে নিমগাছ, পাইকর গাছ, কৃষ্ণচূড়া, রাধাচূড়া, তালগাছসহ বিভিন্ন গাছের চারারোপণ করা হবে।’
এ সময় পরিবেশবিদ ও কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এম এম তারিকুল ইসলাম, বিআইডব্লিউটিএ’র সদস্য (অর্থ) ও প্রকল্প পরিচালক মো. নুরুল আলম, বিআইডব্লিউটিএ’র যুগ্ম পরিচালক এ কে এম আরিফউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।