অবৈধ দখল আর দূষণে ক্রমেই ছোট হয়ে আসছে ডাকাতিয়া নদী। বিভিন্ন স্থানে কলকারখানার দূষিত বর্জ্য ও আবর্জনা ফেলে বিষাক্ত করে তোলা হয়েছে নদীর পানি।
নদীতীরের আশপাশের বাসাবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ময়লা-আবর্জনা ফেলার কারণে নদীর পানি দূষিত হয়ে মশা-মাছির উপদ্রব বৃদ্ধি পেয়ে নানা রোগব্যাধি ছড়াচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে ডাকাতিয়া নদীর লাকসাম অংশে পরিদর্শনে আসেন পানিসম্পদ সচিব কবির বিন আনোয়ার। এসময় তিনি স্থানীয়দের আশ্বাস দেন যে, ডাকাতিয়া নদীর নাব্য ও জৌলুস আগের মতো ফিরিয়ে আনা হবে।
নির্বিঘ্ন নৌচলাচল ও্র সেচ সুবিধার মাধ্যমে স্থানীয়রা যাতে নদীটির সুফল ভোগ করতে পারেন সেজন্য শিগগিরই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এর আগে, গত বছরের ২ মার্চ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও এলজিইডির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা ডাকাতিয়া নদীর দুই তীর পরিদর্শনে এসে খনন ও উচ্ছেদ অভিযান শুরুর ঘোষণা দিলেও কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
তবে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম এমপির তৎপরতায় ডাকাতিয়ার নাব্য ও জৌলুস ফিরে আসার বিষয়ে আশার আলো দেখছেন নদী এলাকার কৃষক, ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা।