গাছ মানুষের পরম বন্ধু আর এই গাছ কাটার জন্যই মানুষ এখন মরিয়া হয়ে উঠেছে। গাছকাটার জন্য মানুষ যতোটা আগ্রহী তার চেয়ে অনেক বেশি অনগ্রহী গাছ না লাগানোর ক্ষেত্রে। যেখানে দেখা যাচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের পাহাড় থেকে ভিন্ন গাছ কাটা হয়েছে প্রায় ৭ হাজার অন্যদিকে
এর বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. তুহিন ওয়াদুদ নিজের মনের মাধুরি মিশিয়ে গাছ লাগিয়েন প্রায় ৩৩ হাজার। ফলে ক্যাম্পাসটি ভরে উঠেছে সবুজে। ফলে বিশ্ববিদ্যারয়ের ভিতরে লাগানো এক একটি জাতের এক একটি গাছ যেন পরিণত হয়েছে জাদুঘরে।
বিভিন্ন জাতের বৃক্ষ দিয়ে সাজানো হয়েছে ক্যাম্পাসটি। ফল-ফুল, ঔষধি, কাটগাছসহ বিভিন্ন ধরনের একটি করে রোপন করা হয়ে বৃক্ষরাজি। ফলে দেখা যাচ্ছে বছরের প্রতিটা সময় কোন না কোন ফুল অবশ্যই ফুটে থাকে।
ক্যাম্পাসের ভেতরে সাধারণ দূরত্ব বজায় রেখে লাগানো হয়েছে ফুল গাছগুলো। রংপুরের মধ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস যেন একটি সবুজ মেলায় পরিণত হয়েছে।
ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের দাঁড়ানোর জন্য কোন ছায়াযুক্ত স্থান চিলো না কিন্তু এখন এই ক্যাম্পাস পরিপূর্ণ হয়েছে সবুজে। শুধুই সবুজ বললে ভুল হবে এখানে জানা অজানা নানান জাতের নাম না জানা অনেক পাখির সমারহ লক্ষ্য করা যায়। পাখির কিচির মিচির শব্দ ভরিয়ে তোলে ক্যাম্পাসকে।
বৃক্ষরোপণে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পুরষ্কারের জন্য ২০১৬ সালে ড. তুহিন ওয়াদুদের রোপন করা গাছের স্বীকৃতিস্বরূপ ২য় স্থান ঘোষণা করা হয় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়কে
এই বিভাগের আরো খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন