পরিবেশ ও প্রতিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পাখির অবদান ও গুরুত্ব অনেক বেশি। প্রতিবছর শীতকালে দেশে অনেক পরিমাণ অতিথি পাখিরা আসে যাকে বলা হয় পরিযায়ী পাখি। শীত শেষে আবাও ফিরে যায় তারা তাদের আবাসস্থলে। অনেক সময় দেখা যায় বাংলাদেশের বিভিন্ন হাওড়-বাঁওরে কিছু পরিযায়ী পাখি থেকে যায়। এবছর শীত চলে গেলেও এখনো দেখা যাচ্ছে কিছু পরিযায়ী পাখি। যার মধ্যে অনেকগুলো পাখি এখন বিপন্ন প্রায় শ্রেণির পাখি। সম্প্রতি টাঙ্গুয়ার হাওরে এধরনের কিছু পাখির দেখা মিলেছে।
প্রতিবছর আমাদেরে দেশের পরীযায়ী পাখির শিকার হয় অনেক পরিমাণ। পাখি শিকার আর পাখির আবাসস্থল ধ্বসের কারণে প্রতি বছর কমে যাচ্ছে পরিযায়ী পাখির সংখ্যা। এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে ১৯৯৪ থেকে ২০১৪ সাল অর্থাৎ বিশ বছরে ৬ লক্ষ পাখি আসা কমে গিয়েছে।
বর্তমানে টাঙ্গুয়ার হাওরে যে পরিযায়ী পাখির দখা মিলেছে তাদের নাম হচ্ছে-লালঝুঁটি ভূতিহাঁস, বেগুনি কালেম, উত্তরে ল্যাঞ্জাহাঁস, সিঁথিহাঁস, মরচে–রং ভূতিহাঁ, পিয়াং-হাঁস।