কিশোরগঞ্জে নীল আকাশের নিচে বিশাল জলরাশির নীল সবুজ নিকলী হাওর এর রূপসৌন্দর্য পর্যটকদের মনপ্রাণ ভরিয়ে তোলে।নিকলী হাওরের শীতল বাতায়ন নিমিষেই শরীর ও মন শীতল করে দেয়।দিনে দিনে হাওরটির সুনামে এখানেপর্যটকদের আনাগোনা বেড়েই চলেছে।
হাওরে ছোট ছোট সবুজ গ্রাম আছে।নিকলী বেড়িবাঁধ থেকে ঘণ্টাখানেক সময়ের ব্যবধানে নৌকাযোগে যাওয়া যায় ছাতিরচরে। নৌকাযোগে ৩ ঘণ্টায় অনেক জায়গায় যাওয়া যায়।এখানে নৌকাতে সাধারণত ১ ঘণ্টার জন্য ৭০০-৮০০ টাকা ভাড়া নেয়।
নিকলীতে খাবারের তেমন ব্যবস্থা নেই। বাজারে কয়েকটি রেস্তোরাঁ আছে।এছাড়া বেড়িবাঁধে একটি রেস্তোরাঁ আছে। খাবার ব্যবস্থা হলে পূর্ণিমা রাতে নৌকার ছাদে কাটিয়ে দেওয়া যায় রাত। তবে নিরাপত্তার জন্য নিকলী থানায় জানাতে হবে। রাতে অবশ্যই বেড়িবাঁধের কাছাকাছি জায়গায় থাকতে হবে। এছাড়া নিকলী থানা পুলিশের একটি ডাকবাংলোতে ব্যবস্থা কো যায়। তবে সেটা না হলে কিশোরগঞ্জ শহরে থাকতে হবে।
গোলাপবাগ বাসস্ট্যান্ড থেকে বাসে সোজা পুলেরঘাট থেকে অটোরিকশা দিয়ে নিকলী বেড়িবাঁধ যাওয়া যায়। এছাড়া ঢাকা থেকে সোজা কিশোরগঞ্জ গিয়ে সেখান থেকে নিকলী যাওয়া যায়। কেননা নিকলীর চেয়ে কিশোরগঞ্জ শহরে থাকা-খাওয়ার সুবিধা তুলনামূলক বেশি।