করোনা ভাইরাসের সর্বশেষ খবর এক নজরে
বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাসের ক্রমবর্ধমান প্রাদুর্ভাবের একটি সারসংক্ষেপ:
ওয়ার্ল্ড মিটার হতে প্রাপ্ত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সারাবিশ্বে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা ৪৩,২৬১ জন এ দাঁড়িয়েছে, ৮,৭১,৯৮৫ জনের মধ্যে ভাইরাসের সংক্রমন ধরা পড়ায় তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন ও ১,৮৩,৬৬৫ জন সুস্থ হয়েছেন।
ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের বিচারকার্য থমকে আছে:
লর্ড বার্নেট বলেছেন, ৩ দিন বা তার কম সময়ের মধ্যে সম্পন্ন হবে এমন বিচারকার্য ব্যতীত সকল নতুন বিচার আর শুরু করা উচিত হবে না। এপ্রিলের আগে শুরু হওয়া সকল মামলা স্থগিত করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া সামাজিকভাবে দূরত্ব স্থাপনের ব্যবস্থা গ্রহন করেছে:
অস্ট্রেলিয়ানদেরকে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান মেডিকেল অফিসার কর্তৃক কিছু নতুন বিধি নিষেধ আরোপ করার কারনে কমপক্ষে ৬ মাসের গুরুতর আশঙ্কা করতে বলা হয়েছিল। দেশের জনগনকে তারা বিভিন্ন দেশে ভ্রমন ও ১০০ জনের বেশী লোক দলবেঁধে ঘুরতে যেতে বারন করা হয়েছে।
মার্কিন যুক্তরাস্ট্রের ৫০ টি রাজ্যে এখন ভাইরাসটি সংক্রমিত হয়েছে:
ভাইরাসটি West Virginia যেটি কিনা ছিল সর্বশেষ সংক্রমনমুক্ত রাজ্য, সেখানেও ছড়িয়ে গেছে। জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যমতে, মহামারিটির প্রাদুর্ভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ২৪৯০ জন মানুষ মৃত্যুবরন করেছে।
ব্রিটিশদের নিহতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে:
যুক্তরাজ্যে মৃতের সংখ্যা ১০০০ জন থেকে বেড়ে ১২২৮ জন হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য ও সামাজিক পরিচর্যা অধিদপ্তর। সরকারের ভাষ্যমতে নতুন করে যারা মারা গিয়েছেন তাদের বয়স ৪৫ থেকে ৯৩ এর মধ্যে এবং এদের সবারই শারীরিক অবস্থা অতটা ভালো ছিলনা।
যুক্তরাজ্যের সরকার আর্থিক সাহায্যের প্যাকেজ অবমুক্ত করেছে:
ইংলিশ হেরিটেজ স্থানগুলি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে, Stonehenge এর মত ইংল্যান্ডের বেশ কিছু দর্শনীয় স্থানের অভিভাবকেরা ঘোষনা করেছেন যে, এই সমস্ত জায়গা বন্ধ রাখা হয়েছে।
পাব ও রেস্তোঁরাগুলোতে টেইকঅ্যাওয়ে সুবিধা বাড়বে:
যারা কিনা উষ্ণ খাবার পরিবেশন করেন তারা যাতে তাদের ব্যবসায় রোকসান না করতে পারেন তাই তাদেরকে টেইকঅ্যাওয়ের সুবিধার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।