33 C
ঢাকা, বাংলাদেশ
দুপুর ১২:৪৪ | ১৬ই এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ খ্রিস্টাব্দ | ৩রা বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ বঙ্গাব্দ
গ্রীন পেইজ
পাট ও পরিবেশ প্রেক্ষিত বাংলাদেশ
কৃষি পরিবেশ পরিবেশ ও জলবায়ু

মাটির স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণে পাট : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

পাট ও পরিবেশ : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ

পাট নামক সোনালী আঁশটি বাংলাদেশের পরিবেশ-প্রকৃতি, জীবন ও সংস্কৃতির সাথে নিবিড় ভাবে মিশে রয়েছে। সোনালী আঁশের দেশ হিসেবে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশের নাম পরিচিতি পেয়েছে এই পাট।

স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশে পনেরো বছর পাট ও পাটজাত পণ্যই ছিল প্রধান রপ্তানিকারক পণ্য। বর্তমান বিশ্ব বাস্তবতায় পরিবেশবান্ধব তন্তু হিসেবে আবার পাটের ব্যাপক সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। একদিকে সোনালি আঁশ অন্যদিকে রূপালি কাঠি দুইয়ে মিলে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে পাট।

মাটির স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সংরক্ষণে পাটের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। প্রথমত গবেষণায় দেখা গেছে পাট গাছ মাটির ১০ থেকে ১২ ইঞ্চি বা তার বেশি গভীরে প্রবেশ করে মাটির উপরিস্তরে সৃষ্ট শক্ত ‘প্লাউপ্যান’ ভেঙে দিয়ে এর নিচে তলিয়ে যাওয়া অজৈব খাদ্য উপাদান সংগ্রহ করে মাটির উপরের স্তরে মিশিয়ে দেয়।

ফলে অন্যান্য অগভীরমূলি ফসলের পুষ্টি উপাদান গ্রহণ সহজ হয় এবং মাটির ভৌত অবস্থার উন্নয়ন ঘটে। মাটিতে পানি চলাচল সহজ ও স্বাভাবিক থাকে।

দ্বিতীয়ত একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, পাট উৎপাদন কালে হেক্টরপ্রতি ৫ থেকে ৬ টন পাট পাতা মাটিতে পড়ে। পাটের পাতায় প্রচুর নাইট্রোজেন, ক্যারোটিন, সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ক্যালসিয়াম থাকে।

এছাড়া পাট কাটার পর জমিতে পাটগাছের গোড়াসহ যে শেকড় থেকে যায় তা পরে পচে মাটির সঙ্গে মিশে জৈব সার যোগ করে, এতে পরবর্তী ফসল উৎপাদনের সময় সারের খরচ কম লাগে।

আমাদের দেশে প্রতিবছর গড়ে ৯৫৬.৩৮ হাজার টন পাট পাতা ও ৪২৩.৪০ হাজার টন পাটগাছের শিকড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়, যা জমির উর্বরতা ও মাটির গুনগতমান বৃদ্ধিতে ব্যাপক প্রভাব রাখে। এ কারণে যে জমিতে পাট চাষ হয় সেখানে অন্যান্য ফসলের ফলনও বেড়ে যায়।



তৃতীয়ত শুধু মাটি নয়, বায়ুমণ্ডলকে শুদ্ধিকরণেও পাটের রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। পরিবেশবিদগণের মতে, আঁশ উৎপাদনকারী মাঠ ফসল হয়েও পাট বনভূমির মত পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থে ভূমিকা রাখতে পারে। সারাবিশ্বে বছরে প্রায় ৪৭.৬৮ মিলিয়ন টন কাঁচা সবুজ পাটগাছ উৎপাদিত হয়, যার প্রায় ৫.৭২ মিলিয়ন টন কাঁচাপাতা।

পাটে কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ ক্ষমতা ০.২৩ থেকে ০.৪৪ মিলিগ্রাম। এ কারণে পাট গাছ পৃথিবীর গ্রিন হাউস গ্যাস ও তার পরিপ্রেক্ষিতে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে কিছুটা হলেও ব্যাহত করে পৃথিবীকে তার পরিবেশ রক্ষায় সহায়তা করে। অন্যদিকে প্রতি হেক্টর পাট ১০০ দিন সময়ে ১০.৬৬ টন অক্সিজেন নিঃসরণ করে বায়ুমণ্ডলকে বিশুদ্ধ ও অক্সিজেন সমৃদ্ধ রাখে।

চতুর্থত বনের গাছ কেটে মন্ড তৈরি করে কাগজ তৈরি হয়। ১ টন কাগজ তৈরি করতে ১৭টি-১৯টি পরিণত গাছ কাটতে হয়। পরিবেশ সুরক্ষার কথা চিন্তা করে পাটকাঠি দিয়ে স্বল্প ব্যয়ে পেপার পাল্প তৈরি করা যায়। পাটকাঠি জ্বালানির বিকল্প হিসেবে ও পেপার পাল্প তৈরিতে ব্যবহৃত হওয়ায় বন উজারের হাত থেকে কিছুটা হলেও পরিবেশ রক্ষা পেতে পারে।

পৃথিবী বাঁচাতে পরিবেশবাদীরা আজ বিশ্বব্যাপী কৃত্রিম তন্তু বর্জনের ডাক দিয়েছে। বর্তমানে পৃথিবীজুড়ে প্রতি মিনিটে ১০ লাখেরও বেশি প্লাস্টিক ব্যাগ ব্যবহৃত হয়। বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের হিসেব মতে, শুধু ঢাকাতেই মাসে ৪১ কোটি পলিব্যাগ ব্যবহার করা হয়।

বিশ্বে প্রতি বছর প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মেট্রিক টন পলিথিন ব্যবহার করা হয়, যার ক্ষতিকর প্রভাবের শিকার ১০ লাখেরও বেশি পাখি এবং জলজপ্রাণী।

প্লাস্টিক ব্যাগের মূল উপাদান সিনথেটিক পলিমার তৈরি হয় পেট্রোলিয়াম থেকে। এ বিপুল পরিমাণ প্লাস্টিক ব্যাগ তৈরিতে প্রতি বছর পৃথিবীজুড়ে মোট খনিজ তেলের চার শতাংশ ব্যবহৃত হয়। প্লাস্টিকব্যাগ জৈব বিয়োজনশীল নয়।

এক টন পাট থেকে তৈরি থলে বা বস্তা পোড়ালে বাতাসে দুই গিগা জুল তাপ এবং দেড়শো কিলোগ্রাম কার্বন-ডাই-অক্সাইড ছড়িয়ে পড়ে। অন্যদিকে এক টন প্লাস্টিক ব্যাগ পোড়ালে বাতাসে ৬৩ গিগা জুল তাপ ও ১৩৪০ টন কার্বন-ডাই-অক্সাইড মেশে। এসব ক্ষতির কথা বিবেচনা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা খাদ্যশস্য মোড়কীকরণে পাটের থলে ও বস্তা ব্যবহারের সুপারিশ করেছে। বর্তমান বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় পাঁচশো বিলিয়ন পাটের ব্যাগের চাহিদা রয়েছে। পরিবেশ সচেতনতার জন্য এই চাহিদা আরও বাড়বে।

তাই পাটের মধ্যেই লুকিয়ে আছে পরিবেশবান্ধব অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন নতুন দিগন্ত। বিশ্বে প্রতিবছর প্রায় ১ ট্রিলিয়ন পলিথিন ব্যবহারের প্রতিক্রিয়া থেকে পরিবেশ বাঁচাতে হলে আমাদের ফিরে যেতে হবে পাটের কাছে।

পাট থেকে তৈরি জুট জিও-টেক্সটাইল বাঁধ নির্মাণ, ভূমিক্ষয় রোধ, পাহাড় ধস রোধে ব্যবহৃত হয়। আমাদের দেশের উন্নত পাট এখন বিশ্বের অনেক দেশে গাড়ি নির্মাণ, কম্পিউটার বডি, উড়োজাহাজের পার্টস তৈরিতে ব্যবহার করা হয়।

তাছাড়া ইলেকট্রনিক্স, মেরিন ও স্পোর্টস শিল্পেও বহির্বিশ্বে বেশ পরিচিত পাট। পাটকাঠি থেকে তৈরি চারকোল খুবই উচ্চমূল্যের, যা দিয়ে আতশবাজি, কার্বনপেপার, ওয়াটার পিউরিফিকেশন প্ল্যান্ট, ফটোকপিয়ার মেশিনের কালি, মোবাইল ফোনের ব্যাটারিসহ নানান জিনিস তৈরি করা হয়।

সম্প্রতি পাট ও পাটজাত বর্জ্যরে সেলুলোজ থেকে পরিবেশবান্ধব পলিব্যাগ উদ্ভাবন করেছে পরমাণু শক্তি কমিশন, যা দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেই মাটিতে মিশে যাবে। ইতোমধ্যেই দেশের বিজ্ঞানীরা পাট দিয়ে টিন তৈরি করেছেন।

যার নাম দিয়েছেন ‘জুটিন’। তারা বলছেন জুটিন হবে পরিবেশবান্ধব, টেকসই ও সাশ্রয়ী। এছাড়াও পাট দিয়ে টাইলস, নৌকা, চেয়ার-টেবিল তৈরির আয়োজন চলছে; যেগুলো ধাতব স্টিলের চেয়েও বেশি মজবুত হবে।

বাংলাদেশের খ্যাতিমান বিজ্ঞানী মাকসুদুল আলমের নেতৃত্বে একদল বিজ্ঞানী পাটের জিনগত বৈশিষ্ট্য আবিষ্কারের মাধ্যমে তুলার মত মিহি সুতা আবিষ্কারে সক্ষম হয়েছেন। পাটের সুতা দিয়ে তৈরি শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ, লুঙ্গি, ফতুয়া, পাঞ্জাবি, শোপিস, ওয়ালমেট, নকশিকাঁথা, পাপোস, জুতা, শিকাসহ নানান পাটজাত পণ্য যেমন আকর্ষণীয় তেমনই পরিবেশবান্ধব।

পাটের কচিপাতা আমাদের দেশে বেশ উপাদেয় শাক হিসেবে পরিচিত। শুকনো পাটপাতা দিয়ে অর্গানিক চা উৎপাদনও ইতোমধ্যে শুরু হয়ে গেছে। যা ইতোমধ্যেই মানুষের নজর কাড়তে শুরু করেছে। উৎপাদনে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে দ্বিতীয়। বিশ্ব বাজারে এখনো কাঁচাপাটের অন্যতম যোগানদাতা বাংলাদেশ। বর্তমানে দেশে পাটচাষির সংখ্যা প্রায় ৩৫ লাখ। মোট শ্রমশক্তির প্রায় ১২ শতাংশ নিয়োজিত রয়েছে পাট উৎপাদনের কাজে।

তাই পাটের ভবিষ্যতের সাথে জড়িয়ে আছে জাতীয় স্বার্থ। পরিবেশ রক্ষায় পাটের রয়েছে বিরাট অবদান। পাটই হতে পারে পরিবেশবান্ধব অর্থনৈতিক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত। পাটের সাথে মিশে আছে এদেশের মানুষের স্থায়ী কর্মসংস্থান। পাটশিল্পকে ব্যক্তিমালিকানায় দিয়ে এটা সম্ভব নয়।

ব্যক্তিমালিকানাভিত্তিক পাটশিল্প জাতীয় স্বার্থতো দূরের কথা মানুষের ন্যায্য মজুরির ভিত্তিতে তাদের বেঁচে থাকার মতো স্থায়ী কর্মসংস্থানও করতে পারবে না। এর ফলে পাটজমি কর্পোরেট মালিকানায় বা তাদের নিয়ন্ত্রণে চলে যাবার সম্ভাবনা তৈরি করবে।

মুনাফার স্বার্থে পুঁজির সাথে পরিবেশের চলমান দ্বন্দ্ব পাটকেও গ্রাস করবে। তাই বিশাল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও পাট ও পাটশিল্প লুটেরা পুঁজির হাতে তুলে দেয়া হবে জাতীয় স্বার্থবিরোধী।

১৯৫১ সালে নারায়ণগঞ্জে জুট মিল স্থাপনের মধ্যদিয়ে আমাদের পাট শিল্পের যাত্রা শুরু। উপযুক্ত আবহাওয়া, সহজলভ্য উন্নত মানের পাটের যোগান এবং শ্রমিকশ্রেণির অবদানের মধ্যদিয়ে পাট আমাদের প্রধান শিল্পে পরিণত হয়।

৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানসহ বাংলাদেশের আত্মপরিচয়ের সাথে পাট শিল্পের ইতিহাস জড়িয়ে আছে। ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশন (বিজেএমসি) গঠিত হয়।

অথচ সম্ভাবনার এই সময়ে সর্বশেষ ২৫টি পাটকলসহ এ দেশের সবকটি (মোট ৭৭টি) পাটকলই সরকার বন্ধ করে দিয়েছে।

পাটের অনুকূল বিশ্ববাজার ধরতে বাংলাদেশের প্রতিবেশী ও প্রতিযোগী দেশগুলি এরই মধ্যে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। পাটশিল্পের বিকাশে অনুকূল বিশ্ব পরিস্থিতিকে জাতীয় স্বার্থে ব্যবহার না করে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ করে দিয়ে সরকার তাহলে কাদের স্বার্থ রক্ষা করছে?

রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকল বন্ধ করে দিয়ে সরকার শুধু দেশের ব্যক্তিমালিকানাধীন পাটকল মালিকদের শ্রমিককে কম বেতন দেয়ার মাধ্যমে নির্মম শ্রম শোষণ ও মুনাফার সুযোগই করে দিচ্ছে না, একই সাথে প্রতিবেশী ও প্রতিযোগী দেশগুলোর জন্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবাধে ব্যবসার সুযোগ করে দিচ্ছে।

দেশি-বিদেশি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাত্র ১২০০ কোটি টাকা বরাদ্দের মাধ্যমে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলের আধুনিকায়ন করা সম্ভব। সরকার তা না করে ৫০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে কারখানা বন্ধ করেছে।

পঁচিশটি পাট কলের জায়গা-জমি-রাস্তা-গোডাউন-নদীরঘাট এবং যন্ত্রপাতির বাজারমূল্য প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা। লোকসানের অজুহাতে জাতীয় স্বার্থকে জলাঞ্জলি দিয়ে পিপিপির নামে রাষ্ট্রের এই সম্পদ তুলে দেয়া হবে ব্যক্তির হাতে। দরকার ছিল লোকসানের জন্য দায়ি মন্ত্রণালয় ও বিজিএমসির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের অপসারণ ও বিচার করা।

জুলাই-আগস্ট মাসে যখন কৃষকের হাতে পাট থাকে এবং পাটের দাম প্রতি মণ ১২০০-১৫০০ টাকা থাকে তখন মন্ত্রণালয় টাকা বরাদ্দ করে না। যখন পাট থাকে আড়তদারের কাছে, প্রতি মণ পাটের দাম ২২০০-২৫০০ টাকা হয়ে যায় তখন টাকা বরাদ্দ হয়। ৪২ কেজিতে মণ কিনে কারখানায় দেয়া হয় ৩৯ কেজি মণ হিসেবে। এই প্রক্রিয়ায় কৃষক ন্যায্য দাম পায় না। লাভ হয় আড়তদারের।ভাগ পায় মন্ত্রণালয় ও বিজিএমসির দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা। লোকসান হয় কারখানার।

৪৪ বছরে লোকসান হয়েছে ১০ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা। এ সময়ে খেলাপি ঋণ মাফ করা হয়েছে ৪৫ হাজার কোটি টাকারও বেশি। গত ছয় বছরে কোন কাজ না করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্যুইক রেন্টাল কোম্পানি সরকারের কাছ থেকে ভর্তুকি নিয়েছে ৬০ হাজার কোটি টাকা।

২০১০ সালে প্রণয়ন করা হয়েছিল ম্যান্ডেটরি প্যাকেজিং অ্যাক্ট। এতে পলিথিন ও প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে পাটের ব্যবহার বাড়ানোর সুনির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা ছিল। সরকার সেই অ্যাক্ট বাস্তবায়নে মনোযোগী হওয়ার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

পাট রক্ষার প্রশ্নের সাথে জড়িয়ে আছে পরিবেশ ও স্থায়ী কর্মসংস্থান। কাজেই এটা জাতীয় স্বার্থের প্রশ্ন, মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা ও লক্ষ্যের সাথে এটা যুক্ত। এই বাস্তবতায় সমাজের বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ, সচেতন দেশপ্রেমিক মানুষ ও পরিবেশবাদীদের আওয়াজ জোরদার হওয়া এখন সময়ের দাবি।

আমরা যদি তা না করতে পারি তবে পরিবেশের বিপর্যয় যেমন তরান্বিত হবে অন্যদিকে কর্মহীন মানুষের হাহাকারে প্রতিবেশ হয়ে পড়বে বিপন্ন। এখন আমরা কোন পথে হাঁটবো, সে সিদ্ধান্ত আমাদের।

“Green Page” কে সহযোগিতার আহ্বান

সম্পর্কিত পোস্ট

Green Page | Only One Environment News Portal in Bangladesh
Bangladeshi News, International News, Environmental News, Bangla News, Latest News, Special News, Sports News, All Bangladesh Local News and Every Situation of the world are available in this Bangla News Website.

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই স্কিপ করতে পারেন। গ্রহন বিস্তারিত