মশার উপদ্রবে অতিষ্ট শহরবাসী। রাত দিন ২৪ ঘন্টায় প্রায় সব সময়ই জ্বালিয়ে রাখতে হয় মশার কয়েল। মশার কয়েল জ্বালিয়ে রাখলেও মশার উপস্থিতি বোঝা যায় ঘরে। মশা নিধনের জন্য সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও তা কতটুকু কার্যকর ভূমিকা পালন করছে এটা বলা খুবই মুশকিল। নিয়ম মেনে মশা নিধনে ফগার মেশিনে ওষুধ স্প্রে করার দৃশ্য বর্তমানে একটু বেশিই চোখে পড়ছে।
আজ বিকালে রাজধানীর দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২নং ওয়ার্ডে দেখা যায় মশা নিধনে ফগার মেশিনে ওষুধ স্প্রে করা হচ্ছে। কিন্তু তবু ঘরে মশার কয়েল জ্বালিয়ে রাখতে হচ্ছে।
স্থানীয়দের প্রশ্ন মশা নিধনের জন্য স্প্রে করার পরও কেন মশার উপদ্রব ? ফগার মেশিনে কি ধরনের ওষুধ আছে যে স্প্রে করার পরেও মশার উপদ্রব হয় ?
অন্যদিকে করোভাইরাসের কারণে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে ছড়ানো হচ্ছে জীবানুনাশক ওষুধ। রাজধানী মসজিদগুলোতে জীবানুনিাশক দিয়ে ছিটানো হচ্ছে পানি।
বর্তমানে আগের তুলনায় একটু বেশিই যত্মশীল হয়েছে সিটি কর্পোরেশন। সরকারের দেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপ বাস্তবায়ন করার জন্য সংগঠনগুলো এখন কাজ করে যাচ্ছে। তবে মশার প্রজনন বাড়ার অন্যতম স্থান হচ্ছে রাজধানীর খালগুলো। খালগুলো ময়লা-আবর্জনায় ভরপুর।
স্থানীয়দের দাবি মশা নিধনের জন্য সরাকরের পদক্ষেপ আরো কঠোর হতে হবে।