40 C
ঢাকা, বাংলাদেশ
বিকাল ৩:০৫ | ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ বঙ্গাব্দ
গ্রীন পেইজ
বিশ্ব মাতৃস্তন্য পান সপ্তাহ: মাতৃস্তন্য পানের গুরুত্ব এবং মা ও শিশুর উপকারিতা
আন্তর্জাতিক দিবস রহমান মাহফুজ

বিশ্ব মাতৃস্তন্য পান সপ্তাহ: মাতৃস্তন্য পানের গুরুত্ব এবং মা ও শিশুর উপকারিতা

বিশ্ব মাতৃস্তন্য পান সপ্তাহ: মাতৃস্তন্য পানের গুরুত্ব এবং মা ও শিশুর উপকারিতা

রহমান মাহফুজ, প্রকৌশলী, পরিবেশ কর্মী, পরিবেশ এবং পরিবেশ অর্থনৈতিক কলামিষ্ট, সংগঠক এবং সমাজসেবী।

প্রথম প্রকাশ: ১ লা আগস্ট ২০২১

সর্বশেষ আপডেট – ২২-০৯-২০২১

১ লা আগস্ট, বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহের (World Breastfeeding Week -WBW) শুরু হয় এবং প্রতি বছরের ন্যয়  এ বছরও ১-৭ আগস্ট বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহ পালিত হয়। ১৯৯০ সালের ইতালির ফ্লোরেন্সে ইনোসেনটি গবেষণা কেন্দ্রের ঘোষণার সম্মানে প্রতি বছর এটি পালিত হয়ে আসছে।

বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহ (WBW) সারা বিশ্বে মায়েদের বুকের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং উৎসাহিত করতে একটি বৈশ্বিক প্রচারাভিযান।

১৯৯২ সাল থেকে “নারী ও কর্ম” এর সাথে মহিলাদের স্বাস্থ্যসেবাসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে প্রতি বছর বিশ্ব মাতৃ দুগ্ধ সপ্তাহ (WBW) উদযাপন হয়ে আসছে এবং একই সাথে মাতৃদুগ্ধের বিকল্প শিশু খাদ্যের আন্তর্জাতিক বিপণন সংস্থা ও সম্প্রদায়সমূহের সমর্থন নিয়ে- বাস্তুতন্ত্র, অর্থনীতি, বিজ্ঞান, শিক্ষা এবং মানবাধিকার বিষয়াদির উপর ভিত্তি করে প্রতি বছর একটি থিম তৈরি করে এটি উদযাপিত হয়।

জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (UN Sustainable Development Goals – SDGs)সাথে যৌথ-উদ্যোগে ২০১৬ সালে বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহ (WBW) উদযাপন শুরু হয়। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড হেল্থ অ্যাসেম্বলি রেজোলিউশনে বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহকে স্তন্যপানের একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হিসেবে সমর্থন করা হয়।

বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহ (ডব্লিউবিডাব্লিউ) – ২০২১:

এই বছর বিশ্ব মাতৃ স্তন্যপান সপ্তাহের থিম নির্বাচন করা হয়েছে “বুকের দুধ খাওয়ানো রক্ষা করুন। একটি পরস্পরের মধ্যে ভাগ করে নেয়ার দায়িত্ব (Protect Breastfeeding: A Shared Responsibility)।“ থিমটি বিশ্ব মাতৃ স্তন্যপান সপ্তাহ- এসডিজি ২০৩০ প্রচারে বিষয়ভিত্তিক এলাকা-২ এর সাথে একত্রিত করা হয়েছে যা দ্বারা বুকের দুধ খাওয়ানো এবং বেঁচে থাকা, স্বাস্থ্য এবং নারী কল্যাণ, শিশু এবং জাতিসমূহের সুস্থতার মধ্যে সম্পর্ক স্থাপন করেছে।

বিশ্ব মাতৃ স্তন্যপান সপ্তাহের এই বছরের লক্ষ্যগুলি হল:

  • মাতৃ স্তন্যপান রক্ষার গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষকে অবহিত করুন।
  • একটি গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য বিষয়ক দায়িত্ব হিসাবে ভিত্তিমূল তৈরীতে বুকের দুধ খাওয়ানো সমর্থন।
  • এবিষয়ে বৃহত্তর সমর্থনের জন্য ব্যক্তিপর্যায় এবং সংস্থার সাথে নিবিড়ভাবে কাজ করুন।
  • জনস্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য বুকের দুধ খাওয়ানোর সুরক্ষায় মানুষের মধ্যে বদ্ধমূলভাবে প্রতিষ্ঠিত করণ।

গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদান  এ দু’সমযে কর্মজীবী ​​মহিলাদের এবং তাদের পরিবারের জন্য একটি বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ সময়। গর্ভবতী এবং নার্সিং মায়েদের তাদের বা তাদের শিশুর স্বাস্থ্যের ক্ষতি রোধ করার জন্য বিশেষ সুরক্ষা প্রয়োজন এবং তাদের সন্তান জন্মদানের, সুস্থ হওয়ার এবং তাদের সন্তানদের পরিচর্যার জন্য পর্যাপ্ত সময় প্রয়োজন।

একই সময়ে, গর্ভাবস্থা বা মাতৃত্বকালীন ছুটির কারণে তাদের চাকরি যাতে ঝুঁকিতে না পড়ে তা নিশ্চিত করার জন্য তাদের সুরক্ষাও প্রয়োজন।

মাতৃত্ব সুরক্ষা হল বুকের দুধ খাওয়ানো এবং সুপারিশকৃত বুকের দুধ খাওয়ানোর অভ্যাসের সফল বাস্তবায়নের জন্য অভিভাবকদের ক্ষমতায়নের চাবিকাঠি।

প্যান – আমেরিকান স্বাস্থ্য সংস্থা (PAHO)/বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) সুপারিশ করে যে, দেশগুলোকে অবশ্যই মাতৃস্তন্য-দুধের বিকল্প বাজারজাতকরণের সকল  আন্তর্জাতিক কোড বাস্তবায়ন ও শক্তিশালী করতে হবে। এটা নিশ্চিত করা জরুরী যে স্তন্যদানকারী মায়েরা শিল্প, বিপণন বা জনস্বাস্থ্য পেশাজীবীদের দ্বারা যাতে লক্ষ্যবস্তুতে না পড়ে।

কোভিড -১৯ এবং বুকের দুধ খাওয়ানোকোভিড -১৯ মহামারীর মধ্যে বুকের দুধ খাওয়ানো নিয়ে প্রচুর ভুল তথ্য ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে যে “বুকের দুধ এবং বুকের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে সক্রিয় কোভিড -১৯ এর সংক্রমণ আজ পর্যন্ত সনাক্ত করা যায়নি।

তাই সন্তানদের বুকের দুধ খাওয়ানো বা এড়িয়ে যাওয়ার কোন কারণ নেই। “উপরন্তু, নিশ্চিত বা সন্দেহভাজন কোভিড -১৯ সহ একজন মহিলা যদি কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে তা করতে চান তা তিনি করতে পারেন, তবে তিনি তার সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোতে কোন সমস্যা নাই।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এর মতে, বুকের দুধ খাওয়ানোর আগে একজন মায়ের সাবান ও পানি দিয়ে কমপক্ষে ২০ সেকেন্ডের জন্য তাদের হাত ধোয়া উচিত। পানির অনুপস্থিতির ক্ষেত্রে, কেউ অন্তত ৬০ শতাংশ অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করতে পারেন। উপরন্তু, খাওয়ানোর সময় শিশুর সাথে যেকোনো যোগাযোগের সময় সর্বদা মাস্ক পরা উচিত।

বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহ (ডব্লিউবিডাব্লিউ) – ২০২০ এ ছিলো:

বিশ্ব স্তন্যপান সপ্তাহ ২০২০ এর থিম ছিল, “একটি স্বাস্থ্যকর গ্রহের জন্য বুকের দুধ খাওয়ানো সমর্থন করুন (Support breastfeeding for a healthier planet)।“

বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ (WBW) – ২০২০ পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং শিশুর মাতৃদুগ্ধ পানের প্রভাবের উপর মনোযোগ প্রদান করেছে এবং এটি এই গ্রহ ও তার মানুষের সুস্বাস্থ্যের জন্য শিশুদেরকে বুকের দুধ খাওয়ানোর মাধ্যমে মানবজাতির সুরক্ষা ও উৎকর্ষকে সমর্থন করে।

থিমটি বিষয়ভিত্তিক অঞ্চল-৩ (বায়ু দূষণ, কঠিন বর্জ্য, তরল বর্জ্য এবং স্থানীয় পরিবেশ দূষণ বিষয়াদি) এর সাথে একত্রিত করে বিশ্ব মাতৃ দুগ্ধ সপ্তাহ (WBW)-এসডিজি ২০৩০ প্রচারে শিশুকে মাতৃদুগ্ধ প্রদান ও পরিবেশ/জলবায়ু পরিবর্তনের মধ্যবর্তী সম্পর্ককে দৃষ্টিগোচর করা হয়েছে।

বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ পান কর্মের জোট (World Alliance for Breastfeeding Action -WABA) বৈশ্বিক জলবায়ু এবং পরিবেশ উন্নয়ন খাত এবং পরিবেশগত বিষয়ে একসাথে কাজ করার একটি উৎকৃষ্ট উপায় প্রদান করে। একইসাথে, শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান করানো এবং পরিবেশের মধ্যে সংযোগের উপর জোর দেওয়া প্রয়োজন।

বাংলাদেশ ও বিশ্বে মাতৃদুগ্ধ পানের হার:

“সেভ দ্য টিলড্রেন” এর তথ্য মতে বাংলাদেশে প্রতিবছর ৩৫ লক্ষ শিশু জন্মগ্রহন করে।
বর্তমানে মাত্র ৬৫% মা ৬ মাস বয়স পর্যন্ত তাদের শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন।
২০১১ সালে এই হার ছিল ৬৪%।
২০১৫ সালে ১৭% হ্রাসে নেমে আসে ৪৭% এ।
বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মাতৃকালীন ছুটি ছয় মাস করার পর ২০১৯ সালে এই হার বৃদ্ধি পেয়ে দাড়ায় ৬৫%।
বিশ্বে এই হার বতৃমানে ৪১%।



মাতৃস্তন্য পানে মা ও শিশুর উপকারিতা:

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট-এর এক গবেষণায় দেখা গেছে যে সব মায়েরা জন্মের পর তাদের শিশুদের বুকের দুধ দেননি তাদের স্তন ক্যান্সার, জরায়ুর ক্যান্সার, স্থূলতা এবং ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি।

এই সমীক্ষায় দেখা গেছে যে বাংলাদেশে প্রতি বছর ২২,০০০ নারী স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত হয় এবং তাদের ৭০% বিনা চিকিৎসায় মৃত্যু বরণ করেন। একটি আন্তর্জাতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, বাংলাদেশে প্রতি বছর ১১,৯৫৮ জন নারীর জরায়ুর ক্যান্সার ধরা পড়ে, তাদের মধ্যে ৬,৫৮২ জন মৃত্যু বরণ করেন।

মাতৃস্তন্যপান নিয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে – যা মায়েদের জানা একান্ত প্রয়োজন। সেগুলো নিচে দেওয়া হল:-

  • মায়েদের স্তন্যদুগ্ধের একটা বিশেষ গন্ধ রয়েছে, যা জন্মের পরেই সন্তানের সঙ্গে মায়ের সম্পর্ককে নিবিড় করে তোলে। সন্তান কিন্তু আর সব কিছু থেকে এই গন্ধকে আলাদা করতে পারে। এতে করে আজীবন মায়ের সাথে সন্তানের সর্ম্পকে অটুট থাকে।
  • নবজাতকের আকষ্মিক মৃত্যুর ঝুঁকি (Sudden infant death syndrome – SIDS) সমস্যা দেখা দিতে পারে। মাতৃস্তন্যপান সেই ঝুঁকি হ্রাস করে দেয়।
  • শিশুর মাতৃস্তন্যপান মায়েদের হৃদরোগ সমস্যা, হাড়ক্ষয়, স্তন ক্যানসার, জরায়ুর ক্যানসারের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।
  • মায়েদের গর্ভাবস্থার পর মাসিক নিয়মিত করণে ভূমিকা রাখে।
  • সন্তানকে দুগ্ধ পানে মায়ের প্রচুর ক্যালোরি ক্ষয় হয়, যা প্রায় সাত মাইল পর্যন্ত হাঁটার ক্যালোরি খরচের সমান। ফলে মাতৃস্তন্যদানে মায়েদের মুটিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা দূরীভূত হয়।
  • সন্তানের চাহিদা অনুযায়ী মায়ের বুকের দুধ তৈরি হয়, স্তনের আকারের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্কই নেই। সন্তানকে স্তন্যপান সময়কালীনের পর আকার আবার পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়।
  • মায়ের যে স্তনটি থেকে বাচ্চাকে বেশী স্তন্যপান করানো হয় সেই স্তনেই দুধের উৎপাদন বেশি হয়।
  • মায়ের বুকের দুধের ঘনত্ব সন্তানের শারীরিক চাহিদা অনুযায়ীই হয়ে থাকে।
  • স্তন্যবৃন্তে ৪ হতে ২০ টি পর্যন্ত মুখ থাকতে পারে।
  • সন্তানের বয়স অনুযায়ী মায়ের দুধের পৌষ্টিক চরিত্র বদলাতে পারে।
  • মায়ের খাবারের পুষ্টির উপর নির্ভর করে স্তন্যদুগ্ধের স্বাদ, গন্ধ এবং পুষ্টি। তাই শিশুর পুষ্টির মান বাড়াতে মায়েরও খাদ্যের পুষ্টির মান বাড়ানোর প্রয়োজন।
  • স্তন্যদুগ্ধের রং বিভিন্ন রকমের হতে পারে যেমন সাদা, হালকা কালো, হলদে ও নীলচে। সন্তানপ্রসবের ঠিক পরে মায়ের স্তনে যে দুধ আসে, তা কিছুটা হলদে রংয়ের, জন্মের বেশ কিছুদিন পর রং নীলচে হয়। তাই রং দেখে মাদের ঘাবড়ানোর কোন কারণ নাই।

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার লক্ষ্য ও বাংলাদেশের উদ্যোগ:

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার লক্ষ্য ন্যূনতম ৯০% মায়েরা যেন তাদের নবজাতক শিশু সন্তানদেরকে বুকের দুধ পান করান। বাংলাদেশে জন্মের পরপরই নবজাতককে মায়ের শাল দুধ খাওয়ানোর হার বর্তমানে ৬৯% এবং জন্মের ৬ মাস পর্যন্ত মাতৃ দুগ্ধ খাওয়ানোর হার ৬৫% , যা বিশ্ব গড় ৪১% এর চেয়ে বেশি। বাংলাদেশ সরকার, ইউনিসফ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিভিন্ন এনজিওর তৎপরতায় এই হার ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বিভিন্ন অফিস – আদালতে “শিশু যত্ন কেন্দ্র স্থাপন“ করার নির্দেশনা দিয়েছে। বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর সেকশন ৪৬ – ৫০ পর্যন্ত কর্মস্থলে মা ও শিশু দিবা-যত্ন বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। উক্ত সেকশনে চাকুরীজীবী মায়েদের মাতৃ-কালীন ছুটি ৬ মাস করা হয়েছে। ২০১২ সাল হতে বেসরকারি চাকুরী জীবী মায়েদেরকেও এই আইনের আওতাভুক্ত করা হয়েছে।

বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর সেকশন ৯৭(৭) অনুযায়ী “শিশু দিবা যত্ন” এর কক্ষগুলো হতে হবে উপযোগী সরঞ্জামাদিসহ সুন্দরভাবে সাজানো গোছানো (Such rooms shall be adequately furnished and equipped), যেখানে প্রতিটি মা ও তাঁর সন্তানের জন্য ন্যূনতম প্রয়োজনীয় বেডিংসহ একটি খাট বা এক দোলনা থাকবে, প্রত্যেক মায়েরা যেন বসে তাঁর সন্তানকে বুকের দুগ্ধ পান করাতে পারেন তার জন্য কমপক্ষে একটি চেয়ার বা বসার সুন্দর ব্যবস্থা থাকে, এবং বড় শিশুদের জন্য পর্যাপ্ত উপযুক্ত খেলনা থাকবে”।

যদিও এই আইন সর্বাত্মকভাবে কার্যকর করা সম্ভব হয়নি।

২০২০ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের মাননীয় হাইকোর্ট শ্রম মন্ত্রণালয়কে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৯৭ (৭) অনুযায়ী আগামী ৬০ দিনের মধ্যে দেশের সকল কারখানায় ‘ব্রেস্টফিডিং কর্নার’ স্থাপনের নির্দেশ দেন।

Source: Bangladesh Sangbad Sangtha, Wikipedia, UNICEF, ieBangla.

“Green Page” কে সহযোগিতার আহ্বান

সম্পর্কিত পোস্ট

Green Page | Only One Environment News Portal in Bangladesh
Bangladeshi News, International News, Environmental News, Bangla News, Latest News, Special News, Sports News, All Bangladesh Local News and Every Situation of the world are available in this Bangla News Website.

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই স্কিপ করতে পারেন। গ্রহন বিস্তারিত