28 C
ঢাকা, বাংলাদেশ
সকাল ৬:২৮ | ২০শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ বঙ্গাব্দ
গ্রীন পেইজ
বাংলাদেশ পরিবেশ

তুমি অমর, অক্ষয়, তুমি দেশপ্রেমিক প্রতিটি বাঙালি হৃদয়ে চির অম্লান – স্মরণীয় বরণীয় বঙ্গবন্ধু

বঙ্গবন্ধুর জন্ম শতবার্ষিকী – স্মরণীয় বরণীয় বঙ্গবন্ধু
তুমি অমর, অক্ষয়, তুমি দেশপ্রেমিক প্রতিটি বাঙালি হৃদয়ে চির অম্লান

আমিনা নাহার

“আমি হিমালয় দেখিনি কিন্তু শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্ব এবং সাহসিকতায় তিনিই হিমালয়।”

–ক্যাস্ট্রো

হাজার বছরের ইতিহাসে বাঙালির শ্রেষ্ঠতম অর্জন বাংলাদেশের স্বাধীনতা। আর এ স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের সঙ্গে যার নাম চিরস্মরণীয় হয়ে আছে, তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বৃটিশ শাসিত একটি অবহেলিত মহকুমার নাম গোপালগঞ্জ। বৃহত্তর ফরিদপুর জেলার অন্তর্গত (বর্তমান গোপালগঞ্জ জেলা) একটি অখ্যাত গ্রাম ছায়া সুনিবিড় শান্তির নীড় টুঙ্গীপাড়া।



সে গ্রামে সুদূর মক্কা থেকে আগত এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে ১৯২০ খ্রিঃ ১৭ই মার্চ পিতা শেখ লুৎফর রহমানের ঔরষে ও মাতা শেখ সাহেরা খাতুনের গর্ভে জন্ম নিলেন শিশু মুজিব। বাঙ্গালীর হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ সন্তান।

দুই ভাই, চার বোনের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন পিতা- মাতার তৃতীয় সন্তান। ১৯৩৯ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে শেখ মুজিবুর রহমান শেখ ফজিলাতুন্নেসাকে বিয়ে করেন। তাদের ঘর আলোকিত করেছে তিন ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শেখ রাসেল এবং দুই মেয়ে শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা।
যিনি পরবর্তীতে স্বীয় যোগ্যতা, প্রতিভা ও নেতৃত্বের গুণে শিশু মুজিব হতে ধীরে ধীরে মুজিব ভাই, বঙ্গবন্ধু, সর্বোপরি জাতির জনকে পরিণত হন। তিনি শুধু বাঙ্গালী জাতির জনকই নন বরং তৃতীয় বিশ্বের নির্যাতিত, নিপীড়িত মানুষের মুক্তির অগ্রদুত।

পারিবারিক আনন্দঘন পরিবেশে টুঙ্গিপাড়ায় তাঁর শৈশব-কৈশোরের দিনগুলো কাটে।গিমাডাঙ্গা প্রাইমারি স্কুল প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার পর তিনি গোপালগঞ্জ মিশন হাইস্কুল ভর্তি হন এবং এই স্কুল থেকে ১৯৪১ সালে তিনি ম্যাট্রিক পাস করেন।

বাল্যকাল থেকেই শেখ মুজিবুর রহমান একটু অন্যরকম ছিলেন। একবার নিজ বাড়ির গোলার ধান গ্রামের গরিব চাষিদের মাঝে বিলিয়ে দেন। পিতা শেখ লুৎফর রহমান এর কারণ জিজ্ঞেস করলে, উত্তরে তিনি বলেছিলেন, ‘এবার চাষিদের জমির ধান সব বন্যায় নষ্ট হয়ে গেছে।

অকালে পড়েছে কৃষক। আমাদের মতো ওদের পেটেও ক্ষুধা আছে। ওরাও আামাদের মতো বাঁচতে চায়।’ বাবা ছেলের এই সৎ সাহস ও মহানুভবতা দেখে বেশ খুশি হলেন। এভাবে মুজিব গরিবের বন্ধু আবার নিপীড়িত মানুষের হৃদয় জয় করে।

কলকাতা ইসলামিয়া কলেজ থেকে ১৯৪৪ সালে আই .এ. এবং ১৯৪৭ সালে বি.এ পাস করেন তিনি। ১৯৪৬ সালে ইসলামিয়া কলেজ ছাত্রসংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ছাত্র শেখ মুজিবুর রহমান ক্রমেই নেতা মুজিবে বিকশিত হতে থাকেন।

১৯৪৭-এ দেশ বিভাগের পর তিনি আইন পড়ার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৪৮ সালে গঠিত পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের তিনি ছিলেন অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ১৯৪৯ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগ গঠিত হলে তিনি যুগ্ম সম্পাদকের পদ লাভ করেন এবং ১৯৫৩ সালে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে প্রাদেশিক আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন এবং যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার মন্ত্রিত্ব লাভ করেন। এ দেশের মানুষের অধিকার আদায় এবং শোষণ যন্ত্রণার প্রতিবাদ করতে গিয়ে তিনি বহুবার গ্রেপ্তার ও কারারুদ্ধ হন।



১৯৬৬ সালে তিনি পেশ করেন বাঙালি জাতির ঐতিহাসিক মুক্তির সনদ ছয়-দফা। এ সময় নিরাপত্তা আইনে আবার গ্রেপ্তার হয়ে কারারুদ্ধ জীবনযাপন করতে থাকেন। তাঁকে প্রধান আসামি করে দায়ের করা হয় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা।

১৯৬৯ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারি ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত রেসকোর্স ময়দানের এক নাগরিক সংবর্ধনায় তাঁকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। ১৯৭০ সালে জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে তাঁর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে।

কিন্তু সরকার গঠনের সুযোগ না দিয়ে প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১লা মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেন। এর প্রতিবাদে শেখ মুজিবুর রহমান ৩রা মার্চ অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন।

৭ই মার্চ ঐতিহাসিক ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) প্রায় দশ লাখ লোকের উপস্থিতির স্মরণকালের বৃহত্তম জনসভায় বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন –

“এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম
এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।”

২৫শে মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। শুরু করে ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকান্ড। সেই রাতে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যাওয়া হয় পশ্চিম পাকিস্তানে।

গ্রেপ্তারের পূর্বে অর্থাৎ ২৬শে মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১০ই এপ্রিল বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে তাঁকে রাষ্ট্রপতি করে গঠিত হয় স্বাধীন বাংলাদেশের সরকার।

দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধশেষে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সূর্য উদিত হয়। ১৬ই ডিসেম্বর বাঙালির বিজয় সূচিত হয়। ১৯৭২ সালে ১০ই জানুয়ারি তিনি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি লাভ করে ঢাকায় প্রত্যাবর্তন করেন।

১২ই জানুয়ারি তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার কাজে আত্মনিয়োগ করেন। কিন্তু পরাজিত হায়েনার দল তাঁর সাফল্য ও বাঙালির উত্থানকে মেনে নিতে পারেনি। তাই আবার শুরু হয় ষড়যন্ত্র।

দেশ যখন সকল বাঁধা দূর করে এগিয়ে যাচ্ছিল, তখন তিনি দেশীয় ষড়যন্ত্রকারী ও আন্তর্জাতিক চক্রের শিকারে পরিণত হন। ১৯৭৫ সালে ১৫ই আগষ্ট সামরিক বাহিনীর তৎকালীন কিছু উচ্চাভিলাষী ও বিপথগামী সৈনিকদের হাতে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হন।

শারীরিকভাবে শেখ মুজিবের মৃত্যু হলেও তিনি অমর, অক্ষয়। দেশপ্রেমিক প্রতিটি বাঙালি হৃদয়ে চির অম্লান হয়ে রয়েছে একটি নাম-

“শেখ মুজিবুর রহমান”।
কবি অন্নদাশংকরের ভাষায় বলতে হয়-
“যতকাল রবে পদ্মা-মেঘনা-গৌরী যমুনা বহমান
ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান’
দিকে দিকে আজ অশ্রুগঙ্গা – রক্তগঙ্গা বহমান
নাই নাই ভয় হবে হবে জয়- জয় মুজিবুর রহমান।”

বাঙালি জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ জাতির কল্যাণে চিন্তামগ্ন থাকতেন। ৫ ডিসেম্বর ১৯৬৯ শহিদ সোহরাওয়ার্দীর মৃত্যুদিবসে তিনি তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের নামকরণ করেন “বাংলাদেশ” নামে।

যা তাকে পিতার ভূমিকায় নিয়ে যায়। তাই পরবর্তীতে ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পল্টন ময়দানে ঢাকসু’র ভিপি আসম আব্দুর রব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জাতির জনক’ উপাধি দেন।

ঐ দিন বঙ্গবন্ধুর ভাষণ ছিল বিকেল ২টা ৪৫ মিনিটে শুরু করে বিকেল ৩টা ৩ মিনিটে, কিন্তু এই ভাষণ বাঙ্গালির জীবনে স্থায়ী থাকবে সবসময়। ২০১৭ সালের অক্টোবরের শেষে ইউনেস্কো ৭ই মার্চের ভাষণকে “ডকুমেন্টারী হেরিটেজ” (বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য)বা Memory of the World Register of UNESCO হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

এই ভাষণটিসহ মোট ৭৭ টি গুরুত্বপুর্ণ নথিকে একইসাথে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একে ইতিহাসের প্রতিশোধ হিসেবে তুলনা করেছেন। কারণ, স্বাধীন দেশে দীর্ঘসময় এই ভাষণের প্রচার নিষিদ্ধ ছিল।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সৈয়দ আনোয়ার হোসেন ডয়চে ভেলেকে বলেন, “২০১৫ সালে ক্যানাডার একজন অধ্যাপক সারা বিশ্বের ঐতিহাসিক ভাষণ নিয়ে একটা গ্রন্থ প্রকাশ করেছিলেন৷ সেখানেও বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ ছিল৷ তখন অ্যাকাডেমিক স্বীকৃতি পেলেও এবার পেলো আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি৷

১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রথম বাংলায় বক্তৃতা করেন।১৯৭২ সালে তিনি বিশ্ব শান্তি পরিষদের প্রদত্ত ‘জুিলওকুরী’ পদক লাভ করেন। বাংলাদেশের মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য তাঁর আজীবন সংগ্রামের যে সাফল্য স্বাধীনতা লাভের মাধ্যমে অর্জিত হয়েছিল তা জাতির জীবনে এক নবদিগন্তের সূচনা করেছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লিখিত আত্মজীবনী মূলক প্রথম গ্রন্থ ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’। ২০১২ সালের জুন মাসে বইটি ‘দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড’ থেকে প্রকাশিত হয়। বইটির প্রকাশক- মহিউদ্দিন আহমেদ, প্রচ্ছদ- সমর মজুমদার এবং গ্রন্থস্বত্ব ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেমোরিয়াল ট্রাস্ট’।



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড.ফকরুল আলম স্যার ‘The Unfinished Memories’ নামে বইটির ইংরেজি অনুবাদ করেন।

আজ বঙ্গবন্ধুর বিশিষ্ট কন্যা শেখ হাসিনা ওয়াজেদ বা ‘The Mother of Humanity’ তাঁরই শ্রেষ্ঠত্বে বাংলার এই অপরূপ সৌন্দর্য্যের দেশকে গড়ে তুলছে। বঙ্গবন্ধু সেতু্, বঙ্গবন্ধু বিপিএল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ এর কাজ চলছে, বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক, মুজিব বর্ষ, বঙ্গবন্ধু হাই-টেক সিটি, বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস, বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম, বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু মেমোরিয়াল জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু টাওয়ার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রভৃতি তার প্রমাণ।

বাঙালির স্বাধীনতা আন্দোলনের মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে ফিলিস্তিনে একটি সড়কের নামকরণ করা হচ্ছে। দিল্লির বঙ্গবন্ধু সড়ক উদ্বোধন করলেন হাসিনা-মোদি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বুলবার্ড তৈরি করা হয়েছে তুর্কীতে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জীবনী শীর্ষক উপরি উক্ত দীর্ঘ আলোচনার প্রেক্ষিতে আলোচনার শেষপ্রান্তে এসে আমরা বলতে পারি যে, ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন পলাশীর প্রান্তরে বাংলার শেষ নবাব সিরাজুদ্দৌলার সাথে বেইমানি করেছিল তাঁরই সেনাপতি মীল জাফর ক্ষমতার লোভে, নবাব হওয়ার আশায়।

১৯৭৫ সালেও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটেছিল। স্বাধীন বাংলাদেশর প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাঁরই মন্ত্রীপরিষদের সদস্য খন্দকার মোশতাক। ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয় যে ক্ষমতা লোভীরা স্থায়ী হতে পারেনি। মীর জাফর তিন মাসও ক্ষতায় ছিল না।



তেমনি ভাবে মোশতাকও তার রাষ্ট্রপতি পদ তিন মাসও রাখতে পারেনি। বাংলার বুকে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার হয়েছে এবং বাকীদেরও হবে, ইনশাআল্লাহ।

বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে অস্বীকার করার সামিল। ‘বঙ্গবন্ধু’ ও ‘বাংলাদেশ’ আজ সমগ্র বাঙালি জাতির কাছে এক অভিন্ন নাম।

“I am happy with my Bangladesh”
– Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.
“Green Page” কে সহযোগিতার আহ্বান

সম্পর্কিত পোস্ট

Green Page | Only One Environment News Portal in Bangladesh
Bangladeshi News, International News, Environmental News, Bangla News, Latest News, Special News, Sports News, All Bangladesh Local News and Every Situation of the world are available in this Bangla News Website.

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই স্কিপ করতে পারেন। গ্রহন বিস্তারিত