টাঙ্গাইলে ভারী বর্ষণ আর উজানের পানি ক্রমাগত নামতে থাকায় বন্যার অবস্থা আগের তুলনায় ব্যাপক অবনতি হয়েছে। জেলা ত্রান ও পুর্নবাসন অফিসের সূত্রমতে, ভুঞাপুর, দেলদুয়ার, গোপালপুর, নাগরপুর, কালিহাতী ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলার ২৬টি ইউনিয়ন এবং ভুঞাপুর পৌরসভার একাংশ বন্যায় তলিয়ে গেছে। পানিবন্দি হয়েছে শতাধিক গ্রামের অন্তত ১ লক্ষ ৩৪ হাজার মানুষ।।
এছাড়াও বন্যায় তলিয়ে গেছে এসব অঞ্চলের হাজার হাজার একরের ফসলি জমি ও পুকুরের মাছ।
পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে জানা যায়, জোকারচর পয়েন্টে যমুনা নদীর পানি ৫৬ সে: মিটার বৃদ্বি পেয়ে বিপদ সীমার ৮৮ সে:মিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এবং এলাসিন পয়েন্টে ধলেশ্বরী নদীর পানি ৯৯ সে:মিটার বৃদ্বি পেয়ে বিপদ সীমার ১২২ সে:মিার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। যার কারণে টাঙ্গাইলে বন্যা পরিস্থিতির অবস্থার অবনতি হয়েছে
এদিকে জেলার বন্যা কবলিতদের ৪০০ মেট্রিক টন চাল ও নগদ ১৩ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ করা দেয়া হয়েছে। এছাড়া শিশু খাদ্য ২ লক্ষ টাকা এবং গো-খাদ্য ২ লক্ষ টাকা এবং শুকনো খাবারের ৪ হাজার প্যাকেট বরাদ্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়।