30 C
ঢাকা, বাংলাদেশ
দুপুর ২:২১ | ২৮শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ খ্রিস্টাব্দ | ১৪ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ বঙ্গাব্দ
গ্রীন পেইজ
২০১৯ সালে ঘটে যাওয়া যে ৬ টি কারণে বিজ্ঞানীরা আশাবাদী !
আন্তর্জাতিক পরিবেশ সাদিয়া নূর পর্সিয়া

২০১৯ সালে ঘটে যাওয়া যে ৬ টি কারণে বিজ্ঞানীরা আশাবাদী !

জলবায়ু পরিবর্তণ প্রভাব হ্রাসে ২০১৯ সালে ঘটে যাওয়া ৬ টি কারণে বিজ্ঞানীরা আশাবাদী, আমরাও এ আশায় বুক বাঁধতে পারি !

-সাদিয়া নূর পর্সিয়া
রহমান মাহফুজ

১৯৮৯ সালে CFCs সহ অন্যান্য ওজন ধংসকারী গ্যাস নির্গমন সিমিত করণ মন্ট্রিল প্রটোকল, ১৯৯৭ সালে CO2 সহ অন্যান্য গ্রীণ হাউজ গ্যাস নির্গমণ সীমিত করণ কিয়োটো প্রটোকল, ২০৫০ সালের মধ্যে কার্বণ নির্গমণ শূণ্যের কোটায় নামিয়ে আনার ২০১৬ সালের প্যারিশ চুক্তি এবং দশকের পর দশক ধরে পরিবেশবাদীদের এত আন্দোলন ও সংগ্রাম এবং গ্রেটা থানবার্গের ডাকে পুরো বিশ্বের লক্ষ লক্ষ স্কুল ছাত্রছাত্রিদের রাস্তায় নেমে আসাও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব এতটুকু হ্রাস করতে পারেনি। তা অব্যাহত রয়েছে এবং বেড়ই চলেছে।

গত এক বছর ধরে, আলোচনায় এসেছে অ্যামাজনে, যুক্তরাষ্ট্রে, ইন্দোনেসিয়ায়, অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ আগুনে বন পুড়ে চাউর হচ্ছে, গ্রিনল্যান্ড, এন্টারটিকাসহ মেরু অঞ্চলে হিমবাহ গলে যাচ্ছে, কার্বনডাইঅক্সাইড নির্গমন রেকর্ড ছাড়িয়েছে এবং তাপমাত্রার এত উত্তপ্ত হওয়া- যা মানব দেহকে তাপীয় সীমাতে ঠেলে দিচ্ছে। এমনকি গত নভেম্বরের প্রথম ভাগে মাদ্রিদে অনুষ্টিত জাতিসংঘের জলবায়ু  আলোচনাও হতাশাব্যঞ্জক ছিল।

তবে জলবায়ু গবেষকরা আশা ছাড়েননি। জলবায়ু পরিবর্তণের প্রভাব হ্রাসে প্রত্যাশার ২০১৯ সালের কিছু ইতিবাচক দিক নিন্মে তুলে ধরা হয়েছে।

০১। “কোস্টারিকা আমাদের একটি কার্যকর জলবায়ু ভবিষ্যতের আশা জাগিয়েছে” – হিদার আলবেরো, রাজনৈতিক বাস্তুশাস্ত্রের সহযোগী প্রভাষক, নটিংহাম ট্রেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়”।

মাদ্রিদে সাম্প্রতিক COP25 সহ কয়েক দশকের জলবায়ু আলোচনার পরেও গ্রীণ হাউজ গ্যাস সমূহের নির্গমন কেবল বেড়েই চলেছে। প্রকৃতপক্ষে, জাতিসংঘের সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বৃদ্ধি ১.৫° সেঃ সীমায় পৌঁছানোর জন্য বর্তমান জাতীয় জলবায়ু পরিবর্তন নিরসনের প্রচেষ্টা পাঁচগুণ বৃদ্ধি করা প্রয়োজন। জলবায়ু পরিবর্তণ হ্রাস এবং পরিবেশগত বিপর্যয় প্রশমিত করতে আমাদের বৈশ্বিক পরিবহন, আবাসন, কৃষি ও জ্বালানি ব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন ঘটানো প্রয়োজন, অন্যতা আশাহত হতে হবে।

তবে, কোস্টারিকার মতো দেশগুলি আমাদের সামনে আশাপ্রদ “সম্ভাবনা” এর উদাহরণ উপস্থাপন করেছে। মধ্য আমেরিকান দেশটি ২০৫০ সালের মধ্যে তাদের অর্থনীতিকে পুরোপুরিভাবে কার্বণ মূক্ত করার জন্য একটি সতেজ উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে। এর আগেই, গত বছর ৩% বর্ধনশীল অর্থনীতি নিয়েও কোস্টারিকা নবায়নযোগ্য উৎস হতে তার বিদ্যুতের ৯৮% আহরণ করতে সক্ষম হয়। এ জাতীয় উদাহরণ প্রমাণ করে যে পর্যাপ্ত রাজনৈতিক ইচ্ছাশক্তি নিয়ে সামনে যে কঠিন চ্যালেঞ্জ রয়েছে তার মোকাবিলা করা সম্ভব।

০২।” আর্থিক বিনিয়োগকারীরা জীবাশ্ম জ্বালানী ব্যবহার কমিয়ে দিচ্ছে” – রিচার্ড হজকিন্স, শারীরিক ভূগোলের সিনিয়র প্রভাষক, লফবরো বিশ্ববিদ্যালয় ।

350.org এর মতো আন্দোলনগুলো দীর্ঘদিন ধরে জীবাশ্ম জ্বালানীতে পূণ:বিনিয়োগের পক্ষে যুক্তি দেখিয়েছিল, তবে সম্প্রতি তারা Climate Action 100+ এর মতো প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের সাথে যোগ দিয়েছে। তারা জলবায়ু বিপর্যয়ের ঝুঁকি হ্রাস এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানী উৎপাদন সুযোগসমূহ বৃদ্ধি করার একটি দৃঢ় দায়িত্ব হিসাবে ৩৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি তহবিল গঠন করছে।

বিশ্বখ্যাত আমেরিকান বিজনেস ও ফাইনেনসিয়াল সার্ভিস কোম্পাণী Moodyর ক্রেডিট রেটিং সংস্থা সম্প্রতি বিশ্বখ্যাত তৈল উত্তোলন ও বাজারজাত করণ কোম্পাণী ExxoMobil এর ক্রমবর্ধমান রাজস্ব ঘাটতি ও ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়ের কারণ হিসাবে উল্লেখ করেছে যে,

" জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ন্ত্রণে বহুদেশ কর্তৃক তেল ও গ্যাসের উপর অতিরিক্ত ট্রেক্স আরোপ তেল ও গ্যাস সংস্থাগুলোর লাভের উপর উদিয়মান নেতিবাচক প্রতিফলনের ফলাফলই এর জন্য দায়ী।"

বৃহৎ বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকস ঘোষণা করেছে যে ” উত্তর মেরুতে তেল অনুসন্ধান বা উত্তোলন বা তেল ক্ষেত্রের উন্নয়নে যে কোনও অর্থায়ন প্রত্যাখান করবে।” ইহার ফলে জীবাশ্ম জ্বালানী সংস্থাগুলি (ডিজেল, পেট্রোল, অকটেন, কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পাণী) এর জন্য উত্তর মেরুর মতো সীমান্ত অঞ্চলে নতুন ব্যবসা বিকাশে আরও প্রতিকূল আর্থিক পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে।

৩। “আমরা দুর্যোগের পূর্বাভাস দেয়ায় আরও অনেক ভাল হয়ে উঠছি” – হান্নাহ ক্লোক, হাইড্রোলজি বিভাগের অধ্যাপক, রিডিং বিশ্ববিদ্যালয় ।

২০১৯ সালে ঘটে যাওয়া যে ৬ টি কারণে বিজ্ঞানীরা আশাবাদী
Cyclones Idai and Kenneth caused huge floods in Mozambique.

২০১৯ সালের মার্চ এবং এপ্রিলে, দুটি প্রকাণ্ড উষ্মপ্রধান ঘূর্ণিঝড় আফ্রিকার দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে আঘাত হানে, এতে ৬০০ জনেরও বেশি লোক মারা যায় ও প্রায় ২০ লক্ষ লোক জরুরি সাহায্যের জন্য মরিয়া হয়ে পড়ে ছিল।

সে বিষয়ে ইতিবাচক কিছু নেই এবং ঘূর্ণিঝড় সম্পর্কেও নতুন কিছু নেই। তবে তখন বিজ্ঞানীরা ঘূর্ণিঝড়ের সঠিক মাঝারি-পরিসরের পূর্বাভাসকে বন্যার ঝুঁকির সর্বোত্তম নিদর্শনের সাথে সংযুক্ত করে পরবর্তি বন্যায় বিপর্যয়ের প্রথম অগ্রিম সতর্কবার্তা জারী করতে সক্ষম হয়েছিল। তার ফলে যুক্তরাজ্য সরকার সম্ভাব্য বন্যা কবলিত অঞ্চলে আগে থেকেই বণ্যা মোকাবেলায় জরুরী সরবরাহ সেবা প্রদান করার জন্য ঐ অঞ্চলের সাহায্য সংস্থাগুলির সাথে কাজ শুরু করেছিল, ঘূর্ণিঝড় কেনেথ ভারত মহাসাগরে সঞ্চালনের পূর্বে এসকল কাজ সম্পন্ন করেছিল।

আমরা জানি যে জলবায়ু পরিবর্তিত হতে থাকায় বিপজ্জনক বন্যার ঝুঁকি বাড়ছে। এমনকি গ্রিনহাউস গ্যাস কমাতে উচ্চাভিলাষী পদক্ষেপ নিয়েও আমাদেরকে আরও উষ্ণ বিশৃঙ্খল বিশ্বের প্রভাব মোকাবেলা করতে হবে। ভবিষ্যতে যত কিছুই ঘটুক না কেন আমাদেকে আমাদের বিজ্ঞানকে সর্বোচ্চ ভাবে ব্যবহারের মাধ্যমে তা মোকাবেলা করতে হবে।

৪। “বিশ্বজুড়ে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ একটি ‘জলবায়ু জরুরি অবস্থা’ ঘোষণা করছে” – মার্ক হাডসন, টেকসই ব্যবহারের গবেষক, ম্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় ।

বিশ্বজুড়ে ১২০০ এরও বেশি স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ২০১৯ সালে একটি “জলবায়ু জরুরী অবস্থা” ঘোষণা করেছিল। আমার মনে হয় এর দুটি স্পষ্ট বিপদ রয়েছে: প্রথমত, এটি কর্তৃত্ববাদী প্রতিক্রিয়াগুলিকে আমন্ত্রণ জানায় (প্রজনন বন্ধ করণ! ভূ-তাত্তিক প্রকৌশল বিষয়ে আমাদের সমালোচনার পরিকল্পনাকে নসাৎ করণ!) এবং দ্বিতীয়ত, একটি “জরুরী” ঘোষণা যা কেবল হতে পারে একটি লোক দেখানো পরিবেশ সংরক্ষণ কাজ যার মূলে রয়েছে ব্যবসায়িক স্বার্থ।

ম্যানচেস্টারে, যেখানে আমি থাকি এবং গবেষণা করি, নগর পরিষদ লোক দেখানো পরিবেশ উন্নয়ন কাজ করছে। নগর পরিষদ কর্তৃক জুলাইয়ের একটি দুর্দান্ত ঘোষণায় কর্মীদের জন্য আরও বেশি বিমান ভ্রমণের ব্যবস্থা করে দেয় (যে সকল স্থান রেল ভ্রমনে মাত্র কয়েক ঘন্টারে দূরবর্তী ) এবং আরও গাড়ির পার্কিং ও সড়ক ব্যবহারে কারণ ঘটায়। ইহাতে “শূন্য-কার্বন নির্গমনের তারিখ এগিয়ে আনা হোক?” এ সীমাটিকে উপেক্ষা করা হয়েছে।

তবে এ জাতিয় নাগরিক ঘোষণাগুলি নাগরিক কর্মকাণ্ডের প্রবাহকে বন্ধ করে দেয়, কারণ প্রচারকরা বুঝতে পেরেছে যে জাতীয় সরকারের চেয়ে নগর পরিষদকে ধরে রাখা সহজ। আমি ” Climate Emergency Manchester” নামক একটি কর্মী দলের অংশ – আমরা জলবায়ু পরিবর্তণ বিষয়ে নাগরিকদের অবগতি করি এবং নগর পরিষদের কাউন্সিলরদের নিকট জলবায়ু পরিবর্তণের প্রভাব হ্রাসে তদবির করি। তথ্যের স্বাধীনতা আইনের অনুরোধের ভিত্তিতে এতদবিষয়ে পূর্ব অগ্রগতি সংক্রান্ত আমাদের মূল্যায়ন রয়েছে এবং সমস্যা উত্তরণে “কী করা যায়?” একটি রিপোর্ট তৈরি করেছি। যদি

পরিষদগণ তাদের প্রতিশ্রুতি রাখতে আরও পিছিয়ে পড়ে, আমরা আমাদের কার্যক্রমকে আরও বাড়িয়ে তুলব, সঠিক কাজটি করার জন্য চাপ দেওয়ার চেষ্টা করব।

০৫। ”ভিত্তিগত জলবায়ু নীতি মূলধারায় চলে এসেছে” – ডেনেস সিসালা, শক্তি ব্যবস্থানা গতিবিদ্যার প্রভাষক, ল্যানচেস্টার বিশ্ববিদ্যালয় ।

যুক্তরাজ্যের ২০১৯ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে, আমি জলবায়ু এবং শক্তির দৃষ্টিকোণ থেকে রক্ষণশীল দল (Conservative Party) ও শ্রমিক দল (Labor Party) এর নির্বাচনী ইশতেহারের তুলনা করেছি। যদিও সুস্পষ্টভাবে দুর্বল পরিকল্পনার দলটি শেষ পর্যন্ত জিতেছে, জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়ে রাজনৈতিক পদক্ষেপের ভবিষ্যতের বিষয়ে আমি এখনও দৃঢ়ভাবে আশাবাদী।

প্রথমবারের মতো, কোনও বড় অর্থনীতির ক্ষেত্রে, একটি শীর্ষস্থানীয় দলের ইশতেহারের মূলে ছিল জলবায়ু কর্ম, পরিবহন বিদ্যুতায়ন এবং পূর্ণ জ্বালানি ব্যবস্থাকে কার্বনমুক্ত করা, সবই সর্বনাশা জলবায়ু পরিবর্তন এড়ানোর জন্য আইপিসিসির (Intergovernmental Panel on Climate Change -IPCC) নির্দেশনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে একটি সময়সীমার মধ্যে। এর অর্থ হচ্ছে ২০১৫ সালে বাস্তব নীতিতে প্যারিস চুক্তি হওয়ার পর থেকে আলোচনা সর্বোচ্চ মাত্রায় পোঁছেছে।

০৬। ”তরুণরা মিছিলে নেমে গেছে” – মার্ক মাসলিন, বিশ্ব ব্যবস্থা বিজ্ঞানের অধ্যাপক, ইউসিএল ।

২০১৯ সালে, জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কে জনসচেতনতা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছিল, স্কুল ধর্মঘট, বিলুপ্তি বিদ্রোহ, উচ্চ প্রভাবের আইপিসিসি (IPCC) এর রিপোর্ট, উন্নত সংবাদমাধ্যম সম্প্রচার, বিবিসির একটি জলবায়ু পরিবর্তণ সংক্রান্ত তথ্যচিত্র এবং যুক্তরাজ্য ও অন্যান্য সরকারের জলবায়ু জরুরি অবস্থার ঘোষণা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে নির্বাচনী ইশতেহারে জলবায়ুর প্রভাব হ্রাসে কর্মপ্রন্থা ঘোষনা আমাদের আশার আলো জাগিয়েছে। দুটি সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে যে ৭৫% এর বেশি আমেরিকান ধরেই নিয়েছে যে মানুষের কর্মের ফলেই জলবায়ুর পরিবর্তন ঘটে।

বিশ্বব্যাপি প্রজন্মের প্রথম সত্যিকারের এ নতুন ক্ষমতায়ন বিষয়টিকে জরুরি অবস্থানে নিতে অনুঘটক হিসাবে কাজ করেছে। তরুণরা একটি বোতাম চেপে জ্ঞানে অভিগমন করতে পারে। তারা জানে জলবায়ু পরিবর্তন বিজ্ঞান সত্য এবং অস্বীকারকারীদের মিথ্যাচারগুলির মাধ্যমে তা দেখতে পারে। কারণ, এ প্রজন্ম ঐতিহ্যবাহী মাধ্যমে অভিগমন করে না – বাস্তবে তারা এটিকে উপেক্ষা করে।

জলবায়ু পরিবর্তন সম্পর্কিত সচেতনতা এবং উদ্বেগ বাড়তে থাকবে। পরের বছর আরও বড় বছর হবে। কারণ, আগামী বছর গ্লাসগোতে অনুষ্ঠিতব্য জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন আলোচনায় যুক্তরাজ্য যুক্তরাজ্য সভাপতিত্ব করবে – এবং প্রত্যাশা উচ্চতর হচ্ছে।

Source: BBC ( Original source; Science Alert)

“Green Page” কে সহযোগিতার আহ্বান

সম্পর্কিত পোস্ট

Green Page | Only One Environment News Portal in Bangladesh
Bangladeshi News, International News, Environmental News, Bangla News, Latest News, Special News, Sports News, All Bangladesh Local News and Every Situation of the world are available in this Bangla News Website.

এই ওয়েবসাইটটি আপনার অভিজ্ঞতা উন্নত করতে কুকি ব্যবহার করে। আমরা ধরে নিচ্ছি যে আপনি এটির সাথে ঠিক আছেন, তবে আপনি ইচ্ছা করলেই স্কিপ করতে পারেন। গ্রহন বিস্তারিত