বিশ্ব মহামরিতে মানুষ যখন গৃহবন্দি তখন স্বাধীনভাবে বসবাস করছে জীববৈচিত্র ও প্রাণীকূল। কিছুৃদিন আগে দেখা গিয়েছিলো ডলফিন। আর এখন বিশ্বের অন্যতম দীর্ঘ সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারে আলপনায় কাঁকড়া।
যেখানে কক্সবাজারের বিভিন্ন পয়েন্টে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করতো সেখানে এখন ভিড় করছে কাঁকড়া। করোনা যেন স্বস্তি নিয়ে এসেছে তাদের জন্য। সব মিলিয়ে কক্সবাজারে মানুষ না থাকায় কক্সবাজার ফিরে পেয়েছে তার বৈচিত্রতা।
কক্সবাজারের বিভিন্ন স্থানে কিছু কিছু এক পা ওয়ালা লাল কাঁকড়া দেখা যেত। কিন্তু এখন সেখানে তাদের ঘুরে বেড়ানো চোখে পড়ে। মানবশূন্য কক্সবাজাদের লাল কাঁকড়া এঁকে চলেছে আলপনা।
যে কাঁকড়াগুলো মানুষের ভেয়ে পালিয়ে বেড়াতো তারা এখন স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরা করছে। মানুষের যাতায়াতের ফলে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিলো লাল কাঁকড়া আর সাগরলতা।
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে শুধু কক্সবাজারই নয় দেশের সকল পর্যটন এলাকায় এখন নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে। শুধু বাংলাদেশের পর্যটন স্থানগুলোই নয় করোনার কারণে সারা বিশ্বের সকল পর্যটন এলাকায় এখন নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে। আর সেই সুযোগে জীববৈচিত্র ও প্রাণীকূল নিজের জীবন চালিয়ৈ নিচ্ছে নিজেদের মতো করে।